ওয়েব ডেস্ক: সর্বত্র চলছে লকডাউন। চলবে আরও বেশ কিছু দিন। কিন্তু তারই মধ্যে আমাদের দোকান, বাজার করতে বাড়ি থেকে বেরতেই হচ্ছে। প্রয়োজনে যেতে হচ্ছে ডাক্তারের চেম্বারে বা ওষুধের দোকানেও। বেরলেই মোবাইল ফোন সঙ্গে রাখা আমাদের বহু দিনের অভ্যাস হয়ে গিয়েছে। আর যাঁদের চশমা না পড়লে এক মুহূর্তও চলে না, তাঁদের তো চশমা বাড়িতে খুলে রেখে বাড়ির বাইরে পা ফেলার উপায়ই নেই। মুদির দোকান, মাছ বা সব্জি বাজারে গেলে সঙ্গে থলেও নিয়ে না গেলে মুশকিল। কারণ, কোনও বিক্রেতাই আপনাকে প্লাস্টিক, পলিথিনের প্যাকেট দিতে রাজি হবেন না। মোবাইল ফোন, চশমা বা বাজারের থলির মাধ্যমে বাড়িতেও ব্যাকটেরিয়া, করোনা-সহ নানা ধরনের ভাইরাস সংক্রমণের জোরালো আশঙ্কা রয়েছে, জানাচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
আরও পড়ুন: ২১ দিনের লকডাউন কী বাস্তব কোনও পরিকল্পনা? নাকি সবটাই মোদী করলেন নোটবন্দির স্মৃতি থেকে!
- সচেতনতার অভাবে বা অসতর্কতায় ছড়াতে পারে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ! মোবাইল, ঘড়ি, চশমা বা বাজারের ব্যাগ থেকেও ছড়াতে পারে করোনার সংক্রমণ! কী ভাবে রুখবেন এই সংক্রমণ? জেনে নিন…
- বাইরে থেকে বাড়িতে ফিরে দু’টি হাত, পায়ের পাশাপাশি ভাল করে ধুয়ে নিতে হবে চশমা, মোবাইল ফোন বা বাজারের থলিও। স্যানিটাইজারে ভেজানো কাপড় বা তুলো দিয়েই পরিষ্কার করতে হবে চশমা বা মোবাইল ফোন।
- বাজারের থলিটিকেও সাবান জলে ভাল করে ধুয়ে রোদে শুকোতে দিতে হবে। এই সময় পলিথিনের ব্যাগ না ব্যবহার করাই ভাল। কারণ, পলিথিনের ব্যাগে দীর্ঘক্ষণ জীবিত থাকতে পারে করোনাভাইরাস।
- বাইরে থেকে বাড়িতে ফিরে বাইরের জামা-কাপড় সাবান জলে ভাল করে ধুয়ে রোদে শুকোতে দিতে হবে। কারণ, করোনাভাইরাস আপনার জামা-কাপড়ের থেকেও সংক্রমিত হতে পারে।
আরও পড়ুন: করোনায় আক্রান্ত কম্যান্ড হাসপাতালের এক চিকিৎসক, রাজ্যে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১৯