ওয়ার্ক ফ্রম হোমে জোর, শিশু-বৃদ্ধরা ঘরে থাকুন: জেনে নিন করোনা রোধে কেন্দ্রের ছয় কড়া দাওয়াই

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

নয়াদিল্লি: লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা। সেই পরিস্থিতিতে এবার পরিস্থিতির ওপর নিয়ন্ত্রণ আনার জন্য বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। এক নজরে দেখে নিন-

1.বিমান চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা-মার্চ ২২ তারিখ থেকে কোনও বেসরকারি প্লেনকে ভারতে নামতে দেওয়া হবে না সাত দিনের জন্য।

2.রাজ্য সরকার এমন নির্দেশ দেবে যাতে ৬৫ বছরের ওপর বয়সীরা বাড়িতে থাকেন, শারীরিক কারণ ছাড়া অন্য জিনিসের জন্য। তবে সরকারি কর্মী, মেডিক্যাল স্টাফদের জন্য এই সিদ্ধান্ত প্রযোজ্য নয়।

3.যাদের বয়স দশ বছরের কম, তাদের বাড়িতে থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

আরও পড়ুন: করোনার জের, প্রাণ ফিরে পাচ্ছে মানুষের হাতে ক্ষয়ে যাওয়া বিপন্ন প্রকৃতি

Gmail 5

 

 

 

 

4.প্রতিবন্ধী, অসুস্থ মানুষ ও ছাত্র-ছাত্রী ছাড়া বাকি সব বিভাগে টিকিটের ছাড় উঠে যাচ্ছে প্লেন ও ট্রেনের ক্ষেত্রে।

5.রাজ্যগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যাতে বেসরকারি সংস্থারা কর্মীদের ওয়ার্ক ফ্রম হোম করতে দেয়। এই সিদ্ধান্ত এমার্জেন্সি পরিষেবায় যারা যুক্ত, তাদের জন্য প্রযোজ্য হবে না।

6.কেন্দ্রের গ্রুপ বি ও সি গ্রেডের কর্মীদের অল্টার্নেট সপ্তাহে অফিস যেতে হবে। অর্থাত্, এক সপ্তাহে যারা যাবেন, অন্য সপ্তাহে তারা যাবেন না, অন্যরা যাবেন।

আরও পড়ুন: শুক্রবার ভোরেই ফাঁসি: কোনও আইনি সহায়তা বাকি নেই, নির্ভয়ার দোষীদের স্পষ্ট জানিয়ে দিল কোর্ট

স্বাস্থ্যমন্ত্রকের যুগ্মসচিব লাভ আগরওয়াল জানান,”ভারতে এখনও সাধারণ মানুষের মধ্যে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়েনি। ভাইরাস প্রতিরোধের জন্য দরকার জনসচেতনতা। ভয় পাওয়ার কোনও কারণ নেই। কী করবেন, কী করবেন না, জানতে স্বাস্থ্যমন্ত্রকের ওয়েবসাইট দেখার অনুরোধ করছি।”

আন্তর্জাতিক উড়ান বন্ধ হলেও বিদেশে আটকে থাকা ভারতীয়দের উদ্ধার সরকার সচেষ্ট বলে জানান অসামরিক বিমানমন্ত্রকের যুগ্মসচিব রুবিনা আলি। বলেন, রোমে আটকে পড়া পড়ুয়া, অন্যান্য ভারতীয়দের আনতে ২১ মার্চ এয়ার ইন্ডিয়ার ড্রিমলাইনার উড়ান পৌঁছবে। সেখানকার দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক জানিয়েছে, ভারতে এখনও পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১৬৭ জন। তার মধ্যে রয়েছেন ২৫ জন বিদেশি। মৃত্যু হয়েছে ৪ জনের। দিল্লি, কর্ণাটক, পঞ্জাব ও মহারাষ্ট্রে এক জন করে মারা গিয়েছেন।

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest