করোনা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতে প্রণব-মনমোহন-মমতাকে ফোন মোদীর, চাইলেন পরামর্শ

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

নয়াদিল্লি: করোনার ছোবলে বিধ্বস্ত ভারত। লকডাউন করে সংক্রমণ রোখার মরিয়া প্রচেষ্টা কেন্দ্রের। অথচ লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। এমন পরিস্থিতিতে ৮ এপ্রিল সর্বদলীয় বৈঠক ডেকেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তার আগে রবিবার দেশের প্রাক্তন দুই রাষ্ট্রপতি ও প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীদের ফোন করলেন নরেন্দ্র মোদী। পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, বিহার-সহ একাধিক রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের ফোন করেন তিনি। সেই আলোচনায় দেশের কঠিন পরিস্থিতিতে সকলকে একসঙ্গে লড়াই করার আবেদন জানান প্রধানমন্ত্রী।

আরও পড়ুন: মোমবাতি জ্বালানোর আবেদন বয়কটের ডাক! উড়ে গেল অপর্ণা সেনের ফেসবুক পোস্ট

সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, আজ রবিবার প্রণব মুখোপাধ্যায় এবং প্রতিভা পাতিলকে ফোন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। দেশে বর্তমানে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা, চিকিৎসা পরিস্থিতি, লকডাউন-সহ যাবতীয় বিষয় নিয়ে দুই প্রাক্তন রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আলোচনা হয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রীর দফতর সূত্রে খবর। পাশপাশি দেশে এই মারণ ভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকারের আরও কী কী করা উচিত, সে বিষয়ে দুই প্রাক্তন রাষ্ট্রপতির পরামর্শ ও মতামতও চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। মনমোহন সিংহ এবং এইচ ডি দেবগৌড়া— দুই প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেও একই ভাবে কথা বলেছেন এবং মতামত চেয়েছেন মোদী।

আরও পড়ুন: মোদীকে সমর্থন বার্তা ঋতুপর্ণার, আশ্রয়হীনরা মোম জ্বালানোর বিলাসিতা দেখাবে কি? প্রশ্ন ঋদ্ধির

শুক্রবার ভিডিয়ো কনফারেন্সের মাধ্যমে মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সে দিন ৯ মুখ্যমন্ত্রী যোগ দিয়েছিলেন বৈঠকে। রবিবার আরও এক ধাপ এগিয়ে বেশ কয়েকটি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা রাজনৈতিক দলের প্রধানদের সঙ্গেও কথা বলেছেন মোদী। তালিকায় ছিলেন সনিয়া গাঁধী, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, মুলায়ম সিংহ যাদব, অখিলেশ যাদব, নবীন পট্টনায়ক, কে চন্দ্রশেখর রাও, এম কে স্তালিন, প্রকাশ সিংহ বাদলের মতো নেতারা।

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, রাজ্যগুলিতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ও নিয়ন্ত্রণ, লকডাউনের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। পাশপাশি লকডাউনের পরে কী ভাবে এগনো হবে, তা নিয়েও আলোচনা হতে পারে একটি মহলের মত। ১৪ এপ্রিলের পরে পুরো লকডাউন তোলা হবে, নাকি ধাপে ধাপে তোলা হবে— সে বিষয়েও আলোচনা হতে পারে। আবার ধাপে ধাপে তোলা হলে কোন কোন ক্ষেত্রকে ছাড় দেওয়া হতে পারে, তা নিয়েও রাজ্যের নেতাদের সঙ্গে কথা হতে পারে প্রধানমন্ত্রীর।

আরও পড়ুন: লকডাউনে হঠাৎ ভাইরাল ডালগোনা কফি! আপনিও বানিয়ে ফেলুন নিমেষে

Gmail

 

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest