ওয়েব ডেস্ক: বিশ্বের দ্রুততম মানুষ তিনি। পায়ে তাঁর বিদ্যুতের গতি। ৮-৮ বার অলিম্পিক সোনাজয়ী স্প্রিন্টার জামাইকার অ্যাথলিট উসেইন বোল্ট। এবার তিনি করোনা মোকাবিলায় দূরত্বের গুরুত্ব বোঝাতে বাকিদের মতো ভার্চুয়াল ময়দানে নামলেন। ১০০ মিটার স্প্রিন্টে সেরা হওয়ার ছবি টুইট করে অনুরাগীদের বোঝালেন, ২০০৮ সালে বেজিং অলিম্পিক থেকেই দূরত্ব বজায় রাখার কৌশল রপ্ত করেছিলেন।
আরও পড়ুন: ক্রীড়াপ্রেমীদের জন্য দুঃসংবাদ! লকডাউনের মেয়াদ বাড়তেই অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
নিতান্ত নিজস্ব ঢংয়ে টুইটারে অনুরাগীদের সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং মেনে চলার অনুরোধ জানান বিদ্যুৎ বোল্ট। বার্তা অতি সংক্ষিপ্ত। দু’টি শব্দে বোল্ট লেখেন, ‘সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং।’ যদিও হ্যাশট্যাগে তিনি ‘হ্যাপি ইস্টার’ লিখেছেন বার্তার শেষে। তবে সঙ্গে যে ছবিটি তিনি পোস্ট করেছেন, সেটিই বোল্টের বার্তাকে অর্থবহ করে তুলেছে।
আরও পড়ুন: ছেলের চেয়েও ৬ বছরের ছোট বয়ফ্রেন্ডের সঙ্গে ডেট করছেন নেইমারের মা!
বোল্ট এক্ষেত্রে সোশ্যাল ডিসট্যান্সিংয়ের উদাহরণ হিসেবে নিজের পুরনো একটি ছবি ব্যবহার করেন। ২০০৮ বেজিং অলিম্পিকের ১০০ মিটার ফাইনালে তৎকালীন বিশ্বরেকর্ড গড়ে সোনা জেতার মুহূর্তের ছবিকেই তিনি ব্যবহার করেছেন সোশ্যাল ডিসট্যান্সিংয়ের আদর্শ নমুনা হিসেবে।
৯.৬৯ সেকেন্ডে ১০০ মিটার অতিক্রম করার মুহূর্তে বাকিরা বোল্টের আশেপাশেই ছিলেন না। অর্থাৎ বাকিদের থেকে বেশ খানিকটা ব্যবধান বজায় রেখেই বোল্ট বেজিং অলিম্পিকে সোনা জেতেন। এই ব্যবধানকেই উসেইন সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং হিসেবে তুলে ধরেছেন। মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে যায় বোল্টের এই বার্তা। টুইটটি ১৮ ঘণ্টার মধ্যেই প্রায় সাড়ে পাঁচ লক্ষ লাইক আদায় করে নেয়। রি-টুইট হয় প্রায় ১ লক্ষ বার।
আরও পড়ুন: লকডাউনের মেয়াদ বাড়ায় ফের পিছল আইপিএল, নয়া প্রস্তাব দিলেন আজহার