সার্বভোম রাষ্ট্রে জাতীয় নাগরিকপঞ্জি জরুরি, কোর্টকে বলল কেন্দ্র

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

নয়াদিল্লি: নাগরিক ও অনাগরিকদের মধ্যে পার্থক্য করতে জাতীয় নাগরিকপঞ্জি তৈরি করা প্রয়োজন এবং অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের চিহ্নিত করে তাদের স্বদেশে ফেরত পাঠানোর ক্ষমতা রয়েছে সরকারের। মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে জমা দেওয়া এফিডেভিট-এর মাধ্যমে এই কথা জানাল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক।

আরও পড়ুন: Coronavirus: জেনে নিন প্রকোপ এড়াতে কী দিয়ে ও কীভাবে হাত ধোবেন?

সিএএ-র বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে মামলার জবাবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকই আজ হলফনামা দিয়ে জানাল, যে কোনও সার্বভৌম রাষ্ট্রে নাগরিকদের জাতীয় পঞ্জি (এনআরসি) একটি জরুরি প্রক্রিয়া। ২০০৩-এ নাগরিকত্ব আইন সংশোধন করে এনআরসি ও জাতীয় নাগরিক পরিচয়পত্র তৈরির প্রক্রিয়া বলে দেওয়া হয়েছে। বহু দেশেই এমন নাগরিক পঞ্জি রয়েছে। আফগানিস্তান, পাকিস্তান, বাংলাদেশেও নাগরিক পরিচয়পত্র দেওয়ার ব্যবস্থা হয়েছে। কেন্দ্রের স্পষ্ট বক্তব্য, দেশে তিন রকম মানুষ রয়েছেন— নাগরিক, অনুপ্রবেশকারী ও বৈধ ভিসায় থাকা বিদেশি। অনুপ্রবেশকারীদের চিহ্নিত করে আইন অনুয়ায়ী ব্যবস্থা নেওয়াটা কেন্দ্রের দায়িত্ব।

Gmail 4

সিএএ-র বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে ১৪০টির বেশি মামলা হয়েছে। প্রতিটিরই মূল নির্যাস: নাগরিকত্ব দেওয়ার প্রশ্নে ধর্মের ভিত্তিতে ভেদাভেদ করা হচ্ছে। এই আইন সংবিধান বিরোধী। পাল্টা জবাবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে সুপ্রিম কোর্টে যুক্তি দেওয়া হয়েছে, সিএএ কোনও ভারতীয় নাগরিকের ‘আইনি, গণতান্ত্রিক বা ধর্মনিরপেক্ষ অধিকার’-এ হস্তক্ষেপ করছে না। নির্দিষ্ট কিছু দেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নির্যাতনের সমস্যার সমাধানে এই আইন করা হয়েছে।
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest