রবিবার ফের জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী, লকডাউন বাড়ানোর ঘোষণা নিয়ে বাড়ছে জল্পনা

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

নয়াদিল্লি: আগামী মঙ্গলবারই শেষ হচ্ছে দেশে ২১ দিনের লকডাউনের সময়সীমা। তারপর লকডাউনের মেয়াদ আরও বাড়বে না উঠে যাবে তা জাতির উদ্দেশ্য ভাষণে জানাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

আরও পড়ুন: হোয়াটসঅ্যাপে লাল টিক মানে কি সরকারের নজরদারি চলছে! জেনে নিন আসল খবর

আগামিকাল, শনিবার, সকাল ১১টায়  প্রধানমন্ত্রী ভিডিয়ো কনফারেন্সের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে  বসছেন দেশের সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে। কেন্দ্রীয় সরকারের সূত্রে খবর, সেই বৈঠকের পর লকডাউন কী ভাবে চলবে, কোথায় কী পরিবর্তন হবে— তার চূড়ান্ত রূপরেখা ঠিক হবে। এবং রবিবারই তার ঘোষণা করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী। 

১৪ এপ্রিলের পর এক ধাক্কায় যে লকডাউন উঠছে না, তা গত বুধবার প্রধানমন্ত্রীর ডাকা সর্বদলীয় বৈঠক থেকেই ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছিল। তবে দ্বিতীয় ধাপে লকডাউনের রূপরেখা কেমন হওয়া উচিত, তা নিয়ে ভাবনাচিন্তা চলছে। পরিস্থিতি বুঝে লকডাউন কোনও কোনও ক্ষেত্রে আংশিক প্রত্যাহার হবে কি না, তার ভাবনাচিন্তাও রয়েছে। এই সব কিছু নিয়েই কাল প্রধানমন্ত্রী আলোচনা করবেন মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে। আলাদা আলাদা ভাবে রাজ্যগুলির চাহিদা, সুবিধা-অসুবিধার কথা তিনি শুনবেন।

আরও পড়ুন: সিদ্ধার্থ-তারার মাসাকলি ২.০-তে হতাশ নেটিজেনরাও, টুইটার জুড়ে মিমের ছড়াছড়ি

ইতিমধ্যেই অনেক রাজ্য আলাদা করে প্রধানমন্ত্রীর কাছে লকডাউনের মেয়াদ বাড়ানোর আবেদন জানিয়েছে। ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক যেমন নিজের রাজ্যে লকডাউন ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়িয়ে দিয়েছেন কেন্দ্রের সিন্ধান্তের অপেক্ষায় না থেকেই। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও লকডাউন বাড়ার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন। তবে তিনি প্রধানমন্ত্রীর ডাকা আগামিকালের বৈঠক এবং তার পরবর্তীতে কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত দেখার পরই দরকার মতো আলাদা সিদ্ধান্ত নেবেন। কর্নাটক, অসম, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তীসগঢ়ের মতো রাজ্যও লকডাউনের মেয়াদ বাড়ানোর জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন করেছে।

সূত্রের খবর, দ্বিতীয় ধাপের লকডাউনে বেশ কিছু রদবদল আসতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে মিলতে পারে ছাড়ও। টানা লকডাউনের জেরে দেশের অর্থনীতি ভীষণ ভাবে চাপে পড়েছে। অসংগঠিত ক্ষেত্রে কর্মহীন হয়ে পড়েছেন বহু মানুষ। কলকারখানা বন্ধ। বন্ধ রেল বা অসামরিক বিমান পরিবহণের মতো বড় পরিষেবা ক্ষেত্র। কিন্তু করোনা সংক্রমণের যা এই মুহূর্তের পরিস্থিতি, তাতে বেশি কিছু চালু করতে গেলেই বিপদ ছড়িয়ে পড়ার সমূহ সম্ভাবনা।

আরও পড়ুন: এই পরিবেশে ভারত-পাক ক্রিকেট! শোয়েবের প্রস্তাব উড়িয়ে দিলেন কপিল

Gmail
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest