ইভিএমে কারচুপি করে ‘বিষের শিশি’ কানহাইয়া কুমারকে হারানোর আর্জি শিবসেনার

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

মুম্বই: কয়েক বছর ধরেই কানহাইয়া সাংবাদ শিরোনামে। তিনি সহ তাঁর একাধিক সহকর্মীর বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ভারত-বিরোধী স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ তুলেছিল গেরুয়া শিবির। যদিও ওই স্লোগানের ক্লিপিং ফেক না আসল, তা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে তর্ক রয়েছে। তাঁর আজাদি স্লোগান নিয়েও তৈরি হয়েছিল বিতর্ক। গত কয়েক বছরে অনেক বিশেষণই জুটেছে কানহাইয়া কুমারের। এ বার তাতে নতুন সংযোজন ‘বিষের শিশি।’

“কানহাইয়া কুমার একটা বিষের শিশি। ও যাতে কোনওভাবেই সংসদে না যেতে পারে। দরকার হলে মেশিনে কারচুপি করে ওকে হারাতে হবে।” শিবসেনার মুখপত্র ‘সামানা’র রবিবারের সংখ্যায় এই কথাগুলিই লেখা হয়,  জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের প্রাক্তন সভাপতি তথা এ বারের লোকসভায় বিহারের বেগুসরাই থেকে সিপিআই প্রার্থী কানহাইয়া কুমার সম্পর্কে। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পত্রিকার সম্পাদক তথা শিবসেনা নেতা সঞ্জয় রাউতকে নোটিস পাঠাল নির্বাচন কমিশন।মুম্বইয়ের রিটার্নিং অফিসার নোটিস দিয়ে তাঁকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জবাব দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। সামানা’র প্রতিবেদনে ওই কথা লেখার পরই সিপিআই অভিযোগ জানিয়েছিল কমিশনে। তারপরই পদক্ষেপ নিল কমিশন।

সুবক্তা কানহাইয়াকে এ বার তাঁর নিজের জায়গা বেগুসরাই থেকে প্রার্থী করেছে দল। সাবেক কমিউনিস্ট পার্টির জাতীয় পরিষদের সদস্যও করা হয়েছে তাঁকে। ইতিমধ্যেই প্রচার শুরু করেছেন ছাত্র আন্দোলন থেকে উঠে আসা তরুণ এই বাম নেতা। প্রসঙ্গত, এ বারের ভোটেও দেশের বাম নেতৃত্ব যে স্টার বক্তাদের তালিকা করেছে, তাতেও আছে কানহাইয়ার নাম। ইতিমধ্যেই ক্রাউড ফান্ডিং করে ভোট প্রচারের খরচ জোগাড় করতে শুরু করেছেন তিনি। মিলেছে ব্যাপক সাড়া।এই অবস্থায় বাম নেতাদের অভিযোগ, সংসদীয় গণতন্ত্রে অংশগ্রণ করা কোনও দলের নেতা যদি ইভিএম কারচুপির কথা বলেন, তা তো মারাত্মক। তাই দেরি না করে কমিশনও যে তৎপর তা স্পষ্ট করে দেওয়া হল বলেই মনে করছেন অনেকে।

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest