জরুরি নয় ব্রেক্সিট, নগ্ন শরীরে স্লোগান লিখে পার্লামেন্টে বিক্ষোভ সদস্যদের

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

লন্ডন: ব্রেক্সিট জটে আটকে গিয়েছে টেরেসা মে’র ব্রিটেন৷ এনিয়ে সংসদে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা চলাকালীন পাশের ঘরের দিকে নজর যেতেই চোখ আটকে গেল আইনসভার সদস্যদের৷ দেখা গেল, স্বচ্ছ কাঁচের দেওয়ালের ওপারে ১১ থেকে ১২ জন নারী ও পুরুষ৷ নগ্ন শরীরে কিছু লিখে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন৷ তা দেখেই চমকে গেলেন অনেকে৷ কিছুক্ষণের জন্য বিভ্রান্ত হয়ে পড়লেন৷ ব্রেক্সিটের মতো গুরুগম্ভীর বিষয় থেকে একেবারে নগ্নতা! খেই হারিয়ে গেল সকলের৷ কেউ আবার বিস্ময়াবিষ্ট হয়ে পড়লেন নগ্ন প্রতিবাদ দেখে৷

কিন্তু কেন? সংসদ ভবনে ঢুকে একেবারে আলোচনা কক্ষের পাশে কেন এমন প্রদর্শন? জানা গেল, এরা ব্রিটেনের অন্যতম আদিম উপজাতি গোষ্ঠীর প্রতিনিধি৷ ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সদস্যও বটে৷ তবে দেশের সংসদীয় বিষয়ে এঁদের ভূমিকা তেমন নেই বললেই চলে৷ ওই উপজাতির ১১ জন প্রতিনিধিই পৌঁছে গিয়েছেন সংসদ ভবনে৷ তাঁদের দাবি, ব্রেক্সিট তত গুরুত্বপূর্ণ নয়, যতটা গুরুত্বপূর্ণ পরিবেশ সংক্রান্ত আলোচনা৷ তাই পোশাক ছেড়ে তাঁদের সমবেত প্রতিবাদ, পরিবেশ বাঁচানোর কাজে বেশি তৎপর হতে হবে৷ এমনকী প্রতিবাদকারীদের নগ্ন শরীর জুড়ে লেখা- ‘পরিবেশ বাঁচাও’, ‘সকলের জন্য ভাবো’, এমনই অনেক কিছু৷ আন্দোলনকারীরা জানাচ্ছেন, এমনিতেই এই উপজাতি সংকটের মুখে৷ তাঁদের থাকার উপযুক্ত পরিবেশ ব্যাহত হচ্ছে৷ ব্রিটিশ পার্লামেন্ট এনিয়ে উদাসীন৷ তাঁদেরই একাংশ পার্লামেন্ট সদস্য হওয়ার পরও নজর দেওয়া হয় না, মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া হয় না৷ তাই এবার তাঁরা নিজেদের প্রতিবাদ একেবারে প্রকাশ্যে এনেছেন৷ পার্লামেন্টের মতো গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় মহিলা, পুরুষ নগ্ন হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে দেখে যদি বা টনক নড়ে টেরেসা মে’র

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest