দলে ছিলাম- আছি- থাকব , ড্যামেজ কন্ট্রোল সব্যসাচীর

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

কলকাতা: জল্পনা ছড়িয়ে ছিল আগে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন বিধাননগরের মেয়র সব্যসাচী দত্ত।  রবিবার দুপুরে শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবে বিধাননগরের কাউন্সিলরদের বৈঠকের পর শেষ হল সব জল্পনা। বৈঠক শেষে সব্যসাচী দত্ত বলেন, ‘তৃণমূলে ছিলাম, আছি, থাকবো৷’ একপাশে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক অন্য পাশে সুজিত বসু, মাঝে সব্যসাচীকে নিয়ে ফিরহাদ হাকিম জানিয়ে দিলেন, “মুকুল রায়ের চাল বুঝতে পারেননি সব্যসাচী। কেউ যদি বিনা নেমন্তন্নে কারও বাড়িতে ঢুকে পড়ে তাহলে তো ভদ্রতার খাতিরে বের করে দিতে পারেন না।সব্যসাচী বুঝতে পারেননি বাইরে সংবাদমাধ্যামকে ডেকে এনে এমন কাণ্ড করছেন মুকুল রায়।”

শুক্রবার সন্ধে বেলা সব্যাসাচীর সল্টলেকের বাড়িতে মুকুল রায়ের লুচি, আলুরদম খেতে যাওয়ার পরই তৃণমূলের ভিতর তোলপাড় শুরু হয়ে গিয়েছিল। মুকুল রায় বাড়িতে যাওয়ার পরদিনই, গতকাল অর্থাৎ শনিবার দলের জেলা কমিটির বৈঠকে গরহাজির ছিলেন তিনি।মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নির্দেশ দেন কাউন্সিলরদের নিয়ে বৈঠক ডাকতে। দায়িত্ব দেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক এবং ববি হাকিমকে। কেন একদা দলের সেকেন্ড ইন কমান্ডের সঙ্গে সম্পর্ক রাখছেন সব্যসাচী দত্ত? অসন্তোষ প্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ অনেকেই মনে করেছিলেন, বিধাননগরের মেয়র পদে আর সব্যসাচীকে রাখবেন না মমতা। এই পরিস্থিতিতে দলের শৃঙ্খলা-রক্ষা কমিটিকে জরুরি বৈঠক করতে বলেন দলনেত্রী৷ সেই বৈঠকে সব্যসাচী দত্তের সঙ্গে কথা বলেন ফিরহাদ হাকিম, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, সুজিত বসুরা৷ বৈঠক শেষে ফিরহাদ হাকিমের গলায় তৃণমূল ভাঙাতে ‘অভিসন্ধি’র তত্ত্ব৷ তিনি বলেন, ‘‘ভোটের আগে তৃণমূলের সংগঠনে সন্দেহের পরিবেশ তৈরি করতেই বিজেপির এই কৌশল৷’’

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest