আদালতের রায়ে জোর ধাক্কা,ভোট ময়দান থেকে ছিটকে গেলেন হার্দিক

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

নয়াদিল্লি: আদালতের রায়ে প্রথমবার লোকসভা নির্বাচনে লড়াইয়ে নামার আগেই ভোট ময়দান থেকে ছিটকে গেলেন সদ্য কংগ্রেসে যোগ দেওয়া হার্দিক প্যাটেল।
২০১৫ সালের একটি মামলায় দু বছর সাজা হয়েছে হার্দিকের। এরপর ২০১৮ সালের অগাস্ট মাসে গুজরাট হাইকোর্ট জানায় তাঁকে জেলে থাকতে হবে না কিন্তু তাঁর সাজা এখনও মুকুব হয়নি। নতুন নিয়ম অনুসারে সাজা পেয়েছেন এমন কেউ ভোটে লড়তে পারেন না। সাজার উপর স্থগিতাদেশ এলে তবেই ভোটে লড়তে পারেন তিনি। সেই কারণে নিজের সাজার উপর স্থগিতাদেশ চেয়েছিলেন হার্দিক। তবে তাঁর আবেদন খারিজ হয়ে গেল।

সংরক্ষণের দাবিতে ২০১৫ সালে গুজরাটে পতিদার সম্প্রদায়ের তরফে আন্দোলন হয়।মেহসেনার একটি সংঘর্ষের ঘটনায় নিম্ন আদালতে দোষী সাব্যস্ত হন হার্দিক প্যাটেল। এ মাসের ৮ তারিখ গুজরাট হাইকোর্টে নিজের সাজার উপর স্থগিতাদেশ চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন হার্দিক। গতকাল গুজরাট সরকার বিরোধিতা করে। তারপরই আজ আদালত জানায় সাজার উপর স্থগিতাদেশ দেওয়া হবে না।

সপ্তাহ দুয়েক আগে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর উপস্থিতিতে দলে যোগ দেন হার্দিক। আমেবাদে এই যোগদান পর্ব সম্পন্ন হওয়ার পর গুজারটের জামনগর আসন থেকে তাঁর লড়ার সম্ভবনাও তৈরি হয়। এখন এই কেন্দ্রের সাংসদ পুণমবেন ম্যাডাম।

এর আগে ২০১৭ সালে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনেরসময়ও কংগ্রেসকে সাহায্য করেছিলেন হার্দিক। সেই নির্বাচনে ১৮২ আসনের মধ্যে ৮১টিতে কংগ্রেস জিতেছিল। সেই নয়ের দশকে সরকার হওয়ার পর থেকে কখনও বিজেপির ফল গুজরাটে এত খারাপ হয়নি। গত লোকসভা নির্বাচনে গুজরাটের ২৬টি লোকসভা আসনের মধ্যে সবকটিতেই জিতেছিল বিজেপি। কিন্তু বিধানসভা নির্বাচনে ভাল হওয়া এবং হার্দিকের মতো পরিচিত মুখকে দলে পাওয়ায় ভাল ফল করার আশা করছে কংগ্রেস। কিন্তু ভোট প্রক্রিয়া শুরুর আগেই ধাক্কা খেতে হল।

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest