‘ঘুংঘট’ মন্তব্যর জের, জাভেদ আখতারের চোখ উপরে নেওয়ার হুমকি কর্নিসেনার

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

মুম্বই: আইনত ভাবে বোরখা পরা বন্ধ হলে, রাজস্থানের মহিলারা যে ঘোমটা দেন তাও বন্ধ হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন বলিউডের প্রখ্যাত গীতিকার জাভেদ আখতার।পাল্টা জাভেদকে হুমকি দিতে শুরু করল রাজস্থানের কট্টরপন্থী সংগঠন কর্নি সেনা।

শিবসেনার সংবাদপত্র ‘সামনা’ দাবি করেছিল নিরাপত্তার কারণে শ্রীলঙ্কা যদি ‘বোরখা’ নিষিদ্ধ করতে পারে, তাহলে ভারতের মাটিতে তচা হবে না কেন? যে দাবিকে সমর্থন করেন ভোপালের বিজেপি প্রার্থী সাধ্বীব প্রজ্ঞাও। এরপরই বিশিষ্ট গীতিকার জাভেদ আখতার প্রশ্ন তোলেন বোরখা যদি নিরাপত্তার জন্য নিষিদ্ধ হতে পারে, তাহলে ঘোমটা কেন নয়? আর তাঁর এমন বক্তব্যের পরই বিতর্ক তুঙ্গে ওঠে। এমনই দাবি দিন কয়েক আগে তুলেছিলেন এআইএমআইএম নেতা তথা হায়দরাবাদের সাংসদ আসাদউদ্দিন ওয়েইসি৷তাঁর প্রশ্ন ছিল, ‘বোরখা নিষিদ্ধ হলে ঘোমটা নয় কেন?’ এবার ওয়েইসির সুরেই সুর মিলিয়ে ছিলেন জাভেদ আখতারও৷

এরপরই কর্নিসেনার মহারাষ্ট্র শাখার সভাপতি জীবন সিং সোলাঙ্কি রীতিমত হুমকি দিয়ে বলেছেন, জাভেদ আখতার ঘোমটা নিষিদ্ধ করা নিয়ে যা মন্তব্য করেছেন তার জন্য তাঁকে তিন দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে হবে। নইলে তাঁর বাড়িতে ঢুকে মারধর করে চোখ এবং জিভ উপড়ে নেওয়া হবে।এর আগেও, ‘পদ্মাবত’ থেকে ‘মণিকর্ণিকা’ ইস্যুতে এই কট্টরপন্থী সংগঠনের তরফে একাধিক বিতর্কিত মন্তব্য উঠে আসে।

এদিকে, নিজের অবস্থান স্পষ্ট করতে জাভেদ আখতার টুইটারকে হাতিয়ার করেছেন। টুইটারে তিনি লিখেছিলেন, ‘‌তাঁর মন্তব্যের অপব্যাখ্যা করা হচ্ছে। আমি বলতে চেয়েছিলাম,শ্রীলঙ্কায় হয়তো নিরাপত্তার কারণে বোরখা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কিন্তু বস্তবে নারী উন্নয়নে এগুলি করা জরুরি। বোরখা অথবা ঘোমটা, মুখ ঢেকে রাখার দুই পদ্ধতিই বন্ধ করা উচিত।

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest