নকল করে বেশি দূর এগোনো যায় না, অবশেষে রানু মণ্ডলকে নিয়ে মুখ খুললেন লতা মঙ্গেশকর

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

ওয়েব ডেস্ক: বলিউডে একের পর এক রেকর্ডিং করছেন রানু মণ্ডল। ইতিমধ্যেই তিনটে গান গাওয়া হয়ে গিয়েছে রানাঘাটের ভাইরাল গায়িকার। অধিকাংশই তাঁকে লতা মঙ্গেশকরের সঙ্গে তুলনা করছেন। নেট দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে ইতিমধ্যেই ইতিহাস গড়েছে ‘রানুদি’-র গান।

এবার  রানুকে ‘নিজস্বতা’ বজায় রাখার পরামর্শ দিলেন লতা মঙ্গেশকর। সুর সম্রাজ্ঞী বলেছেন, ‘আমার বা কিশোর দার বা রফি সাহেব বা মুকেশ ভাই বা আশার গান গাইলে স্বল্প সময়ের খ্যাতি পাবেন শিল্পীরা। বেশিদিন খ্যাতি থাকবে না।’ তবে নবতিপর প্রবাদপ্রতীম শিল্পীর মতে, ‘আমার কাজ থেকে কারোর লাভ হচ্ছে জেনে ভালো লাগে।’ 

প্রসঙ্গত, নদিয়ার রানাঘাট স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে বসে লতা মঙ্গেশকরের ‘এক প্যায়ার কা নাগমা হ্যায়’ গানটি গেয়েই নেটদুনিয়ায় ভাইরাল হয়ে যান রানু মণ্ডল। সেই গান ভাইরাল হওয়ার পর দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে গান রেকর্ডের আমন্ত্রণ পেয়েছেন রানাঘাটের রানু। তাঁর সাফল্যকে কোনওরকম ভাবে ছোট না করেও কিন্তু লতা বলেন, “অনেকেই খুব সুন্দর করে আমার গান করেন। কিন্তু তাঁদের ক’জনকে পরবর্তী সময়ে লোকে মনে রাখে? আমার তো শ্রেয়া ঘোষাল আর সুনিধি চৌহান ছাড়া আর কারও কথা মনেই পড়ছে না।” নতুন প্রজন্মের গায়ক-গায়িকাদের জন্য লতাজির বার্তা, “প্রবাদপ্রতিম শিল্পীদের গান অবশ্যই গাও। কিন্তু একটা সময়ের পর নিজস্বতা প্রয়োজন। তাহলেই লোকে তোমায় মনে রাখবে।” এ প্রসঙ্গে নিজের বোন আশা ভোঁসলের উদাহরণ টেনে বলেন, “যদি আশা কেবল আমার ছায়ায় থাকত, নিজস্ব স্টাইলে গান না গাইত, তাহলে আজ ও এত সফল হতো না। নিজস্বতা বজায় থাকলে মানুষ কতদূর পৌঁছতে পারে, আশা তাঁর আদর্শ উদাহরণ।”

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest