#কলকাতা: প্রকাশিত হল এ বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল। পাশের হারের নিরিখে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে এ বারের মাধ্যমিক পরীক্ষা। প্রথম দশে কারা রয়েছে, একবার দেখে নিন।
- এবার প্রথম হয়েছে পূর্ব মেদিনীপুরের মহম্মদপুর দেশপ্রাণ বিদ্যাপীঠের ছাত্র সৌগত দাস। তার প্রাপ্ত নম্বর ৭০০-র মধ্যে ৬৯৪। যা শতাংশের বিচারে ৯৯.১৪ শতাংশ।
- দ্বিতীয় হয়েছে ফালাকাটা গার্লস হাইস্কুলের শ্রেয়সী পাল ও কোচবিহার ইলাদেবী গার্লস হাইস্কুলের দেবস্মিতা সাহা। দু’জনেরই প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১। তৃতীয় হয়েছে ক্যামেলিয়া রায় (রায়গঞ্জ গার্লস হাইস্কুল) ও ব্রতীন মণ্ডল (শান্তিপুর মিউনিসিপ্যাল হাইস্কুল), তাদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৯।
- তৃতীয় হয়েছে রায়গঞ্জ গার্লস হাইস্কুলের ক্যামেলিয়া রায় এবং শান্তিপুর মিউনিসিপাল হাইস্কুলের ব্রতীন মণ্ডল। তাদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৯।
- চতুর্থ অরিত্র সাহা। আলিপুরদুয়ার বারবিশা হাইস্কুলের ছাত্র। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৭।
• ৬৮৬ নম্বর পেয়ে পঞ্চম হয়েছেন হুগলি কলেজিয়েট স্কুলের ছাত্র সুকল্প দে এবং কান্দি রাজা মনীন্দ্রচন্দ্র গার্লস হাইস্কুলের রুমনা সুলতানা।
• ৬৮৫ নম্বর পেয়ে ষষ্ঠ হয়েছেন পাঁচ জন। গোঘাট হাইস্কুলের সোহম দে, রামপুরহাট হাইস্কুলের সাবর্ণী চট্টোপাধ্যায়, বর্ধমান বিদ্যার্থী গার্লস হাইস্কুলের সাহিত্যিকা ঘোষ, ঋষি রাজনারায়ণ বালিকা বিদ্যালয়েক সুপর্ণা সাহু এবং মহিয়ারী কুণ্ডু চৌধুরী ইনস্টিটিউটের ছাত্র অঙ্কন চট্টোপাধ্যায়।
• সপ্তম হয়েছেন তিনজন। ইলাদেবী গার্লস হাইস্কুলের গায়ত্রী মোদক, বেদীভবন রবিতীর্থ বিদ্যালয়ের সপ্তর্ষি দত্ত এবং ঘাটাল বিদ্যাসাগর হাইল্কুলের অনীক চক্রবর্তী। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৪।
• অষ্টম হয়েছে মোট ১১ জন। তারা হল কোচবিহারের শীতলকুচি হাইস্কুলের শাহনাজ আলম, বাঁকুড়ার বিবেকানন্দ শিক্ষানিকেতন হাইস্কুলের অর্কপ্রভ সাহানা ও কৌশিক সাঁতরা, বাঁকুড়া মিশন গার্লস হাইস্কুলের সুদীপ্তা ধবল, দক্ষিণ দিনাজপুর গঙ্গারামপুর হাইস্কুলের সায়ন্তন বসাক, বাঁকুড়া জেলা স্কুলের সায়ন্তন দত্ত, আরামবাগ গার্লস হাইস্কুলের দেবলীনা দাস, পুরুলিয়ার রামহরিপুর রামকৃষ্ণ মিশন হাইস্কুলের প্রীতীশ কর্মকার, বর্ধমান বিদ্যার্থীভবন গার্লস হাইস্কুলের অয়ন্তিকা মাঝি, কাটোয়া কাশিরাম দাম ইনস্টিটিউটের পুষ্কর ঘোষ, আমতলা নিবেদিতা বালিকা বিদ্যালয়ের সেমন্তী চক্রবর্তী। তাদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৩।
• নবম হয়েছেন ৭ জন। তারা হল আলিপুরদুয়ারের শিলবাড়িহাট হাইস্কুলের ছাত্র জয়েশ রায়, জলপাইগুড়ির আশালতা বসু বিদ্যালয়ের অনুষ্কা মহাপাত্র, বাঁকুড়া জেলা হাইস্কুলের সৌগত পাণ্ডা, পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি হাইস্কুলের প্রত্যুষ করণ, পূর্ব মেদিনীপুরের জ্ঞানদীপ বিদ্যাপীঠের অরুণিমা ত্রিপাঠি, নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যালয়ের অভিনন্দন জানা ও ঐকিক মাঝি। তাদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮২।
• দশম হয়েছে ১৫ জন। এরা হল উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জ হাইস্কুলের সঞ্চারী চক্রবর্তী, মালদহের বার্লো গার্লস হাইস্কুলের সায়নিকা দাস, বাঁকুড়ার রামকৃষ্ণ মিশন সারদা বিদ্যাপীঠের সৌধা হাজরা, বাঁকুড়া মিশন গার্লস হাইস্কুলের সখী কুণ্ডু, বাঁকুড়ার বিবেকানন্দ শিক্ষানিকেতন হাইস্কুলের রিমা চৌধুরী, হুগলির মহামায়া বিদ্যামন্দিরের সৌম্যদীপ দত্ত, বীরভূমের নেতাজি বিদ্যাভবনের অরিত্র মহড়া, পূর্ব বর্ধমানের মেমারি বিদ্যাসাগর মেমরিয়াল ইনস্টিটিউটের সৌম্যদীপ ঘোষ, পশ্চিম বর্ধমানের রামকৃষ্ণ আশ্রম বিদ্যাপীঠের সায়ন্তিকা রায়, ঝাড়গ্রামের বাঁধগোরা আঁচল বিদ্যালয়ের শুভদীপ মাঝি, রহড়া ভবনাথ ইনস্টিটিউট ফর গার্লসের সহেলী রায়, হাবরার কামিনীকুমার গার্লস হাইস্কুলের অঙ্কিতা কুণ্ডু, কলকাতার যাদবপুর বিদ্যাপীঠের সোহম দাস, বিরাটি বিদ্যালয় ফর গার্লসের প্রত্যাশা মজুমদার, রহড়া রামকৃষ্ণ মিশন বয়েজের দেবমাল্য সাহা। তাদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮১।