ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে ‘ঈদ’ খুঁজছেন ফিলিস্তিনিরা

বলা হয়- ঈদ মানে খুশি, ঈদ মানে আনন্দ। কিন্তু এই আনন্দ কি আর সবার কাছে পৌঁছায়? বোমার আঘাতে ক্ষতিবক্ষত সন্তানের পাশে বসা মায়ের কাছে এই আনন্দ পৌঁছাবে না।
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

বলা হয়- ঈদ মানে খুশি, ঈদ মানে আনন্দ। কিন্তু এই আনন্দ কি আর সবার কাছে পৌঁছায়? বোমার আঘাতে ক্ষতিবক্ষত সন্তানের পাশে বসা মায়ের কাছে এই আনন্দ পৌঁছাবে না। পৌঁছাবে না সারা জীবনের সঞ্চয় দিয়ে গড়া ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বা স্বপ্নের বাড়িটির ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়ানো মানুষটির মনে। ঠিক এমনই এক নিরানন্দ ঈদ কাটছে ইসরায়েলি আগ্রাসনে রক্তাক্ত ফিলিস্তিনি মুসলিমদের।

আরও পড়ুন : বিহার থেকে মৃতদেহ ভেসে মালদহে আসার আশঙ্কা, গঙ্গায় নজরদারির ‘অ্যাকশন প্ল্যান’ নবান্নের

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার খবর অনুসারে, বৃহস্পতিবার ঈদের দিনও অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় বোমা বর্ষণ অব্যাহত রেখেছে ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী।

গাজার স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত কয়েকদিনে ইসরায়েলি হামলায় সেখানে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৯ জনে। এর মধ্যে অন্তত ১৭টি কোমলপ্রাণ শিশু ও আটজন নিরপরাধ নারী রয়েছেন। ইসরায়েলি বোমার আঘাতে আহত হয়েছেন আরও প্রায় চারশ’ জন।

এমন ভয়াবহ অত্যাচারেও মনোবল হারাননি ফিলিস্তিনিরা। রমজানের শেষদিকে যে আল-আকসা মসজিদে ঢুকে তাণ্ডব চালিয়েছিল ইসরায়েলি বাহিনী, সেই মসজিদ প্রাঙ্গণেই ঈদুল ফিতরের নামাজে জড়ো হয়েছিলেন এক লাখেরও বেশি মুসল্লি।

অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের ক্রমাগত বিমান হামলা ও আল-আকসায় তাণ্ডবের জেরে এ বছর ঈদুল ফিতরের সব আয়োজন বাতিল ঘোষণা করেছেন ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস। এরপরও বৃহস্পতিবার মুসলিমদের তৃতীয় পবিত্রতম মসজিদটিতে ঢল নামে মুসল্লিদের।

আরও পড়ুন : ICC Test Ranking: শীর্ষ স্থান ধরে রাখল কোহলির ভারত

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest