বাড়ির লাগোয়া বেশ খানিকটা জমি রয়েছে? সেখানে বাগান করতে চান? কিন্তু বুঝতে পারছেন না সেই মাটিতে কতটা সার দেবেন? তা হলে আপনাকে সাহায্য করতে পারে আপনারই অন্তর্বাস। হালে ইংল্যান্ড
ঘর সাজানোর বাজেট একটু কম হলে গাছ দারুণ কাজে লাগে। খুব বেশি ঝক্কি ছাড়াই যদি ঘরের ভোলবদল করতে চান তা হলে ইনডোর প্ল্যান্ট আদর্শ। ঘরের
এখনকার দিনে অনেকেই বাগান করতে আগ্রহী। অত বড় না হোক, ছোটই সই। বেলকনিতে, ছাদ, বারান্দা ছাড়াও অনেকে এখন ইনডোর প্ল্যান্টও লাগিয়ে থাকেন। তো এই গাছ
লঙ্কাজবা অত্যন্ত পরিচিত ও জনপ্রিয় এক ফুল। ফুল লঙ্কার মতো নিচের দিকে ঝুলে থাকে বলে এর এই নাম। কোনো কোনো এলাকায় একে ‘লঙ্কা ফুল’ হিসেবেও
ক্যাপসিকাম, বেল পেপার, মিষ্টি মরিচ, সিমলা মরিচ – অনেক নামেই ডাকা যায় একে। সারা বিশ্বের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ সবজি এটি। নামে মরিচ থাকলেও আসলে এটি এক
কংক্রিটের শহরে সবুজ প্রকৃতি যেন অধরা। তাই কিছু মানুষ নিজের এক টুকরো সাধের বারান্দাকে রঙিন টব এবং তাতে গাছ লাগিয়ে সবুজ রঙের ছোঁয়া পেতে চান
বারান্দায় কিংবা বাগানে মশার খুব উপদ্রব? একটু গাছের পরিচর্যা করতে যাবেন, অমনি মশার কামড় খেলেন। মশাবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব বর্ষাকালে খুবই বেশি। তাই মশার হাত থেকে
বর্ষাকালে বাগান ভরে উঠুক সবুজের সমারোহে। এটা কি খুব বেশি চাওয়া? একেবারেই না। যারা গাছ ভালবাসেন, তাঁদের জন্য বর্ষা সেজে ওঠে। তাই বর্ষাকালে বাগানকে সাজান
গাছ (Tree) পছন্দ করেন প্রায় সকলেই। তাই তো বাড়িতে বাগান তৈরি করেন তাঁরা। নিজে হাতে করেন সবুজ প্রাণ প্রতিষ্ঠা। তবে জানেন কি আপনার সামান্য কিছু
সময় বদলে গেছে। এখন শাক-সবজি উৎপাদনের জন্য সাধারণ জমি কিংবা বাগানই একমাত্র ভরসা নয়। আধুনিক চিন্তা-বুদ্ধি প্রয়োগ করে শহরেও শাক-সবজি উৎপাদন করা যায়। জমি না
