করোনা আতঙ্কের মধ্যেই অসমে হড়পা বানে বিধ্বস্থ ৩০,০০০ মানুষ,নষ্ট ৫৭৯ হেক্টর ফসল

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

ওয়েব ডেস্ক: হড়পা বানে দিশেহারা অসম। বিধ্বস্থ ৩০,০০০ মানুষ।নষ্ট ৫৭৯ হেক্টর জমির ফসল। অসমের লখিমপুর, ডেমাজি, ডিব্রুগড়, দাড়ং এবং গোয়ালপাড়ার ৩০,০০০ হাজারেরওওয়েব ডেস্ক: বেশি মানুষ বন্যাবিধ্বস্থ।

সরকারি তথ্য অনুসারে, সরাসরি বন্যার কবলে পড়েছে ১২৭টি গ্রাম, যার ফলে ইতিমধ্যে ৫৭৯ হেক্টর জমির ফসল জলের তলায়! আর এই পরিস্থিতিতে একদিন অসমে করোনা আক্রান্ত হল ১৫৬ জন, যার ফলে রাজ্যে এখন মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৫৪৮। এখনও পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৬২ জন এবং মৃত ৪। 

আরও পড়ুন: রাজস্থানের পর মহারাষ্ট্র, পঙ্গপালের দাপটে ক্ষতির মুখে কয়েক কোটির ফসল

বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ জেলা হলগোয়ালপাড়াষ সেখানকার ৯৯টি গ্রামের প্রায় ২৩,০০০ মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন। অসম রাজ্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের (এএসডিএমএ) বন্যার রিপোর্টে বলা হয়েছে, জেলায় ত্রিশটি ত্রাণ শিবিরও খোলা হয়েছে, যেখানে ৮,০০০ লোককে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।

একেবারে গোড়ার দিকে অসমে করোনা থাবা না বসালেও, ধীরে ধীরে রাজ্যে পরিযায়ী শ্রমিক ফেরার পর থেকে এক ধাক্কায় অনেকটা বেড়েছে অসমের করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। এবার সেই বৃদ্ধিতে আরও একটু গতি সঞ্চার করল বন্যা। হড়পা বানে ক্ষতিগ্রস্থ অসমবাসী সেইসময়ে এক লাফে সর্বোচ্চ পরমাণে বাড়ল করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। ঘূর্ণিঝড় আমফানের প্রভাবে সোমবার অসমে মাঝারি থেকে ভারি বর্ষণের ফলে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন রাজ্যের ৫ জেলার মানুষ। সেইসঙ্গে অসমে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৫০০-র গণ্ডি ছুঁল।

পরিস্থিতি মোকাবিলায় মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সনোয়াল সমস্ত ডেপুটি কমিশনারদের পৃথক সেল গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন। বনের সময়ও যাতে কেউ কোয়ারেন্টাইন নিয়ম ভঙ্গ না করে সে বিষয়েও কড়া নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। বলেছেন নিয়ম ভাঙলে ফল ভালো হবে না। তাদের সাজা পেতে হবে।

আরও পড়ুন: ভয়াবহ ধসের কবলে অরুণাচল, চারিদিকে শুধুই হাহাকার

Gmail 3
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest