করোনার ভ্যাকসিন তৈরি করতে লাগছে সদ্যোজাত বাছুরের রক্ত, জেনে নিন কেন

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

বৃহস্পতিবারই কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন (Harsh Vardhan) রাজ্যসভায় জানিয়ে দিয়েছেন আগামী বছরের শুরুতেই দেখা মিলবে করোনা ভ্যাকসিনের। তিনি জানান, করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে কাজ চলছে। এদিকে সম্প্রতি আইসিএমআর (ICMR) ও ভারত বায়োটেকের কোভ্যাকসিন সংক্রান্ত একটি পেপারে জানানো হয়েছে সদ্যোজাত বাছুরের রক্ত কোভিড ভ্যাকসিনের অন্যতম উপাদান হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।

কেবল কোভিড ভ্যাকসিনের (COVID Vaccine) ক্ষেত্রেই এই উপাদান ব্যবহার করা হচ্ছে তা নয়। বলা হয়েছে, বায়োলজিক্যাল গবেষণার ক্ষেত্রের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল সদ্যোজাত বাছুরের রক্ত। সাধারণত তা বাইরের দেশ থেকে আমদানি করা হয়। তবে বর্তমানে বহু ক্ষেত্রে কৃত্রিম প্রতিস্থাপনও করা হয়। ফলে যথেষ্ট পরিমাণে এই রক্ত আমদানি করা সম্ভব হয়েছে বিদেশ থেকে। কোভিড ভ্যাকসিন প্রস্তুতিতে এটিকে অন্যতম উপাদান হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এই উপাদান ভ্যাকসিন তৈরির জন্য অত্যন্ত জরুরি।

এছাড়াও আফ্রিকার প্রাপ্তবয়স্ক সবুজ বাঁদরের কিডনি থেকে নেওয়া কোষও ব্যবহৃত হচ্ছে ভ্যাকসিন নির্মাণের জন্য। ওই বাঁদরের কিডনির CCL-81 কোষকে গবেষণাগারে বৃদ্ধি ঘটিয়ে তাকে সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের সামনে আনা হচ্ছে নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে। ভাইরাস-সহ সেই কোষকে ৩৬ ঘণ্টা সংশ্লেষ করার পরে সেটিকে নিষ্ক্রিয় করা হয়।

এছাড়াও আফ্রিকার প্রাপ্তবয়স্ক সবুজ বাঁদরের কিডনি থেকে নেওয়া কোষও ব্যবহৃত হচ্ছে ভ্যাকসিন নির্মাণের জন্য। ওই বাঁদরের কিডনির CCL-81 কোষকে গবেষণাগারে বৃদ্ধি ঘটিয়ে তাকে সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের সামনে আনা হচ্ছে নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে। ভাইরাস-সহ সেই কোষকে ৩৬ ঘণ্টা সংশ্লেষ করার পরে সেটিকে নিষ্ক্রিয় করা হয়।

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest