Annie Ernaux of France wins Nobel Prize for Literature

Annie Ernaux: আপোসহীন দৃঢ় লেখনী, সাহিত্যে নোবেলজয়ী ফরাসি লেখিকা অ্যানি

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

চলতি বছরে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন ফরাসি লেখিকা অ্যানি এরনো (Annie Ernaux)। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতাকে সম্বল করে সাহসিকতা এবং তীক্ষ্ণতার সঙ্গে কোনও বিষয়ের মূলে পৌঁছতে, তাঁর যে অবদান তাকে কুর্নিশ জানিয়েছে নোবেল কমিটি। আর সে কারণেই ২০২২ সালের নোবেল সাহিত্য পুরস্কারে (Nobel Prize In Literature 2022) ভূষিত হলেন এই ফরাসি লেখক (French Writer)।

সহজ-সরল ভাষায় আপোসহীন, দৃঢ় লেখা অ্যানি এরনোকে অন্য সকলের থেকে আলাদা করে তোলে। সামাজিক শ্রেণী বিভাজনের ক্ষেত্রে মানুষের যন্ত্রণা, হিংসা, অক্ষমতা, অসম্মাগুলিকে লেখিকা তাঁর প্রবন্ধে ফুটিয়ে তুলেছেন। শিকড়ের সংযোগ, বিচ্ছিন্নতা এবং সংযম অসাধারণ দক্ষতার সঙ্গে ফুটিয়ে তোলেন তিনি।

আরও পড়ুন: নিজে গোল্ড মেডেল পাওয়া ছাত্র, টেনিদা’কে টানা সাত বছর ফেল করালেন স্রষ্টা নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়

বৃহস্পতিবার নোবেল কমিটির পক্ষ থেকে একটি বিবৃতি জারি করে জানান হয়েছে ৮২ বছরের অ্যানি এরনকে তাঁর সাহস আর দক্ষতা জন্য সম্মানিত করা হয়েছে। তাঁর আপোসহীন লড়াইকেও স্বীকৃতি দিয়েছে নোবেল কমিটি। পাশাপাশি বলা হয়েছে, তিনি ব্যক্তিগত স্মৃতির শিকড় আর বিচ্ছিন্নতা ও সম্মিলিত সংযম উন্মোচন করেছেন। এই ঘোষণার পরই সুইডিস টেলিভিশনে একটি সাক্ষাৎকালে অ্যানি বলেন এটা তাঁর জন্য খুব বড় সম্মান। এটি একটি মহান দায়িত্ব। তিনি বলেছেন এই পুরষ্কার তাঁর দায়িত্ব আরও বাড়িয়ে দিল। পাশাপাশি তাঁর ওপর আরও প্রত্যাশা বাড়ল সাধারণ মানুষের।

অ্যানি এরনো ২০টিরও বই লিখেছেন। তাঁর লেখা অনেকগুলি বই রয়েছে যেগুলি ফ্রান্সের স্কুলে পাঠ্য বই হিসেবে রয়েছে। আধুনির ফ্রান্সের জীবনের ও সূক্ষ্ণ সূক্ষ্ণ পার্থক্য তুলে ধরেন তিনি। এরনো জানিয়েছেন সমাজিক বৈষম্যই তাঁর চোখ খুলে দিয়েছেন। তাই তিনি সহস অর্জন করে তাঁর প্রবন্ধ ও সাহিত্য রচনা করতে পেরেছেন। তিনি আরও বলেন ভাষাকে তিনি ছুরির মত ব্যবহার করতেই পছন্দ করেন। তাঁর ছুরি সমাজের কল্পনার পর্দা ছিঁড়ে ফেলতে সাহায্য করে।  তিনি জানিয়েছেন তাঁর উত্তরাখধিকারীদের জন্য তিনি সর্বদা রেখে যাচ্ছেন সুন্দর শব্দগুচ্ছ। আর নিঃশর্ত প্রশংসা। তাই প্রতিবাদের বিকল্প পথ।

আরও পড়ুন: বইয়ের ট্রাম!‌ টালিগঞ্জে এবার ট্রামের পেটে আস্ত বইপাড়া

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest