City of Joy author Dominique Lapierre passes away aged 91

City of Joy খ্যাত ফরাসি সাহিত্যিক ডমিনিক ল্যাপিয়ের প্রয়াত

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

প্রয়াত ফরাসি সাহিত্যিক ডমিনিক ল্যাপিয়ের (Dominique Lapierre)। প্রয়াত লেখকের একাধিক সাহিত্যকর্মের মধ্যে দিয়ে বিশ্বমঞ্চে পরিচিতি পেয়েছে, ভারত-কলকাতা। রবিবার ৯১ বছর বয়সে প্রয়াত হলেন ‘সিটি অফ জয়’ (City Of Joy)-এর স্রষ্টা। ভারতের প্রতি প্রগাঢ় ভালোবাসা ছিল এই ফরাসি সাহিত্যিকের। তাঁর লেখা বইয়ের এক কোটির বেশি কপি বিক্রি হয়েছে বিশ্বজুড়ে।

১৯৩১-র ৩০ জুলাই ফ্রান্সে জন্মেছিলেন ডমেনিক। মার্কিন সাহিত্যিক ল্যারি কলিন্সের সঙ্গে ছিল আমৃত্যু বন্ধুত্ব। ল্যারি কলিন্সের সঙ্গে যৌথভাবেই অধিকাংশ বই লিখেছেন তিনি। প্রথমবার যে লেখার জন্য পাঠকদের মনে ডমেনিক জায়গা করে নিয়েছিলেন, তা হল ‘Is Paris Burning?’ ১৯৬৫-তে প্রকাশিত হয় এই বই। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে লেখা এই উপন্য়াসে ১৯৪৪-র অগাস্টে ফ্রান্সের রাজধানী প্য়ারিসে নাৎসি জার্মান বাহিনীর প্রবেশের ছবি তুলে ধরেছিলেন ডমেনিক ও ল্যারি। পরবর্তীকালে এই উপন্যাস নিয়ে তৈরি হয় সিনেমাও।

আরও পড়ুন: দুই সপ্তাহ দেরি, অবশেষে দ্বার খুললো অমর একুশে বইমেলার

তবে যে লেখার জন্য ডমেনিক ল্যাপিয়ের খ্যাতির শীর্ষে উঠেছিলেন, তা হল ‘City of Joy’। কলকাতার এক রিকশা চালককে নিয়ে এগিয়েছে এই উপন্য়াসের কাহিনী। ১৯৯২-তে এই লেখাকে নিয়েও তৈরি হয় সিনেমা। সেখানে অভিনয় করেন প্যাট্রিক সোয়াজে। চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছিলেন রোনাল্ড জোফে। প্রসঙ্গত, ‘City of Joy’ থেকে পাওয়া রয়্যালটির বড় অংশই পরবর্তীকালে ভারতের নানা মানবিক প্রকল্পের জন্য দান করে দিয়েছিলেন তিনি।

এছাড়াও -ফ্রিডম অ্যাট মিডনাইট, ও জেরুজালেম, দ্য ফিফথ হর্সমেন, ইস নিউইয়র্ক বার্নিং, প্রভৃতি তাঁর কালজয়ী কিছু সৃষ্টি। আমেরিকান লেখক ল্যারি কলিন্সের সঙ্গে যৌথভাবে অনেক বই লিখেছেন তিনি। ল্যারি কলিন্স (Larry Collins)।  ল্যাপিয়ের এবং আমেরিকান লেখক ল্যারি কলিন্সের লেখা ছয়টি বইয়ের প্রায় ৫০ মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে।

একের পর এক দুর্ধর্ষ লেখা এবং তাঁর সঙ্গে বাস্তবিক প্রেক্ষাপটের প্রকাশ – ভারতকে নিয়ে তাঁর গবেষণাও ছিল প্রচুর। ফাইভ পাস্ট মিডনাইট ইন ভোপালের সহ লেখক ছিলেন তিনি। বই থেকে যা আয় হয়েছিল তার কিছু শতাংশ গিয়েছিল ভিকটিমদের সেবা করার জন্য। ২০০৮ সালে পেয়েছিলেন পদ্মভূষণ।

আরও পড়ুন: Book Review: কালকূটের তীব্র বিষ সরিয়ে পাতায় পাতায় অমৃত মন্থন…জীবন এই বইয়ে যে রকম

 

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest