সমরেশ মজুমদার একটা শক্তিশালী নাম। তিনি শুধুমাত্র একজন পাঠকপ্রিয় লেখকই নন, তার লেখার সৃজন ও বাস্তবতা চারপাশকে উপলব্ধি করায়। অসংখ্য জনপ্রিয় উপন্যাসের লেখক সমরেশ মজুমদারের
“বইয়ের দোকান পরখ করলেই বেবাক সমাজটা কোনদিকে যাইতাছে, হেইডা টের পাওন যায়।”
‘রাগের সমান অগ্নি নেই। দ্বেষের সমান গ্রাসকারী নেই। মোহের সমান জাল নেই। তৃষ্ণার সমান নদী নেই। তাই রাগ-দ্বেষ-মোহ ও তৃষ্ণা পরিত্যাগ করতে হবে।’
‘লেখকের কাজ শুধু লেখা। সারাদিন বই প্রমোশন, প্রচার, সোশ্যাল নেটওয়ার্কেই যদি তিনি ব্যস্ত থাকবেন, তিনি লিখবেন কখন আর ভাববেন কখন?’ এমন কথা বলতে পারেন একজনই।
আগুন পোড়ালে তবু কিছু রাখে কিছু থাকে, হোক না তা ধূসর শ্যামল রঙ ছাই,
মানুষে পোড়ালে আর কিছুই রাখে না কিচ্ছু থাকে না,খাঁ খাঁ বিরান..
সব কিছু মনের মত মেলে না, মানিয়ে নিতে হয় । মেনে নিলে একসময় ঠিক সুখ ফিরে আসে।
সত্যজিৎ রায়ের সৃষ্ট অন্যতম শ্রেষ্ঠ চরিত্র ফেলুদা । হাস্যরস, জ্ঞান, সাহস ও বুদ্ধিমত্তার অন্যতম সেরা নিদর্শন এই চরিত্র ।
আমি সত্যেরও মা, অসত্যেরও মা যেমন ফুল নাড়তে নাড়তে ঘ্রাণ বের হয়,চন্দন ঘষতে ঘষতে গন্ধ বের হয়, তেমনই ভগবত তত্ত্বের আলোচনা করতে করতে তত্ত্বজ্ঞানের উদয়
লেখক ইতিহাসের কোনো আন্দোলনকে হয়তো খুব ভালোভাবে বলতে পারবে ঠিকই কিন্তু নিশ্চিত ভাবে সে সেটাকে তৈরী করতে পারবেনা|
সাফল্যের অপর নামই অধ্যবসায়। শক্ত কথায় রেশমের মতো নরম অন্তরও পাথরের মতো শক্ত হয়ে যায়। আপনার অবশ্যই নিজেকে বুঝিয়ে সন্তুষ্ট রাখতে হবে এই বলে যে