1. যে নিজেই ব্যাধিগ্রস্ত, সে অন্যের চিকিৎসা কিভাবে করবে? পথভ্রান্ত যে, সে কি অন্যের পথ দেখাতে পারে? 2. আমি কেবল আল্লাহর স্বানিধ্য তথা জান্নাত চাই।
বেঁচে থাকলে এদিন তাঁর বয়স হতো ৮৭। তিনি অর্থাৎ সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। কবি হিসেবে খ্যাতির চূড়ায় থাকাকালীন আত্মপ্রকাশ উপন্যাস এবং ছোট গল্পের দুনিয়ায়। কিশোর সাহিত্যের ময়দানেও
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় বিশ শতকের শেষভাগে সক্রিয় একজন প্রথিতযশা বাঙালি সাহিত্যিক। তিনি ১৯৩৪ সালের ৭ সেপ্টেম্বর অধুনা বাংলাদেশের মাদারীপুরে জন্মগ্রহণ করেন। মাত্র চার বছর বয়সে তিনি
ধৈর্য নিয়ে উক্তি করে গেছেন সব যুগের মহান মানুষেরাই। এমনকি সৃষ্টিকর্তার বানীতেও ধৈর্যকে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। একদম প্রাচীন কাল থেকে শুরু করে আজকের যুগ পর্যন্ত যত
বিপ্লবী মানবতার কবি নজরুল উনিশশ বিশের দশকে বিদ্রোহের কবিতা লিখে বাঙালির চেতনায় ঝড় তুলেছিলেন। সে বিদ্রোহ ছিল অন্যায়, অসত্য, শোষণ, বৈষম্য ও সাম্প্রদায়িকতায় বিরুদ্ধে; কলুষিত
মাদার টেরেসা ১৯১০ সালের ২৬ আগস্ট অটোম্যান সাম্রাজ্যের ইউস্কুবে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১২ বছর বয়সেই ধর্মীয় সন্ন্যাস জীবন যাপনের সিদ্ধান্ত নিয়ে নেন। ১৮ বছর
শাসকরা যখন বিগড়ে যায় তখন জনগনও বিগড়াতে শুরু করে। সর্বাপেক্ষা ইতর সে ব্যক্তি যার প্রভাবে তার অধীনস্থদের মধ্যে অনাচার বিস্তার লাভ করে। কোন ব্যক্তি যদি
কবি শামসুর রাহমান। বাংলা সাহিত্যে এক উজ্জ্বল নাম। পনেরো বছর আগে ২০০৬ সালের ১৭ আগস্ট তিনি আমাদের ছেড়ে চলে যান। সাহিত্যবোদ্ধাদের কাছে তিনি নাগরিক কবি
বইয়ের পোকা খুবই বিরক্তিকর। এক বার কোনও বইয়ে পোকা লাগলে, সেই বইয়ের আর নিস্তার নেই। শুধু তাই নয়, তার চারপাশে আর যে ক’টা বই থাকে, সেগুলিও
জীবন এবং মৃত্যু, ড্রয়িং-রুম ও ফুটপাথ, বৈভব ও দারিদ্র্য, জাগতিক কামনা-বাসনা এবং বৈরাগ্য সব কিছুকেই এক কলমে ধরার হিম্মত বাংলা সাহিত্যে যাঁরা দেখাতে পেরেছেন, তাঁদের