ডেলিভারি কর্মী নিচ্ছে অ্যামাজন ও ফ্লিপকার্ট

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

করোনা র জেরে সরাসরি দোকানে গিয়ে কেনাকাটা ঝুঁকিপূর্ণ। তাই ক্রেতারা এখন অনলাইন মার্কেটিং এ ঝুঁকেছে। উৎসবের মরশুমে অনলাইন বিক্রি গ্রস মার্চেন্ডাইজ ভ্যালুতে (GMV) সাত বিলিয়ন ডলার হবে বলে আশা করা হচ্ছে। যার ফলে তিন লক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।

উৎসবের মরসুমে অ্যামাজন এবং ফ্লিপকার্ট-এর মতো ই-কমার্স সংস্থাগুলি সুষ্ঠু ডেলিভারির জন্য বেশ কিছু সংখ্যক অন-গ্রাউন্ড কর্মী নিয়োগ করতে চলেছে।দেশের দৈনিক ই-বাণিজ্য চালান প্রাক-কোভিড মাসগুলিতে ছিল ৩.৭ মিলিয়ন। করোনা কালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫.১ মিলিয়ন এ।

আরও পড়ুন : ২০ লক্ষ টাকা নিয়ে চম্পট ১১ বছরের বালক, হতবাক ব্যাঙ্ক কর্মীরা

রেডসিয়ার ডেটা অনুসারে, এখন এই সংখ্যাটি উত্সব মরসুমে দৈনিক ২২ মিলিয়ন চালানে বেড়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। গত উত্সব মরসুমে, দৈনিক ই-বাণিজ্য চালানের গড় ছিল গড়ে প্রায় ১২ মিলিয়ন।

ওয়ালমার্টের মালিকানাধীন ফ্লিপকার্ট সম্প্রতি জানিয়েছে যে তারা অক্টোবরে প্রত্যাশিত উৎসবের মরসুম বিক্রয় ও বিগ বিলিয়ন ডে বিক্রয় ইভেন্টের আগে এর সাপ্লাই চেইন অপারেশনে ৭০,০০০ লোক নিয়োগ করবে।

পিছিয়ে নেই আমাজনও। দ্রুত ক্রেতার হাতে দ্রব্য পৌঁছে দিতে ফেস্টিভ সেলের আগে দেশজুড়ে ২০০ নতুন বিতরণ স্টেশন স্থাপন করেছে। ফলে কর্ম সংস্থানের ও সুযোগ তৈরি হয়েছে। এই বাজারে চাকরি মেলাটাই দুস্কর। ফলে তা সাড়া ফেলেছে অনেকের মনে।

আরও পড়ুন : ২০ লক্ষ টাকা নিয়ে চম্পট ১১ বছরের বালক, হতবাক ব্যাঙ্ক কর্মীরা

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest