মানুষের পরিচয় তাঁর ডিগ্রিতে নয়।ধর্ম, জাত, উচ্চবংশ কিংবা আভিজাত্য, কোনওকিছতেই সে পূর্ণতা পায় না। যতক্ষণ না একজন মানুষ আর একজনের জন্য ভাববে, তার দুঃখ, যন্ত্রনা
সৈয়দ আলি মাসুদ এখনও মানুষ আছে। বিশ্বাস আছে। আশ্বাস আছে। সব চুলোয় এখনও যায়নি। চারিদিকে চোর, ডাকাত ও লুটেরাদের খবর করতে করতে মনে হতাশার শ্যাওলা
বিন আনোয়ার আবহাওয়ার খবরের মতই এবার নিয়মিত মিলবে কাশ্মীরের খবর। কারণ স্পষ্ট। ইউপি নির্বাচন আসছে। মোদীর নেতৃত্বাধীন বিজেপি বেশিরভাগ ভালো তাস খেলে দিয়েছে আগেই। ভালো
সৈয়দ আলি মাসুদ রাজনীতি শব্দের অর্থ যাই হয়ে থাক না কেন, সেখানে যে নীতির কোনও ঠাঁই নেই তা বিশ্বজনীন। রাজনীতিজীবীদের চরিত্রে যা স্পষ্ট হয় তা
বিনায়ক দামোদর সাভারকর। বিজেপির হিন্দুত্বের আইডিওলজির জন্মদাতা। বিজেপির বিদ্বেষমূলক, বিভেদমূলক আদর্শের আঁতুড়ঘর রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা এবং তৎকালীন ভারতের আরেকটি সাম্প্রদায়িক সংকীর্ণমনা রাজনৈতিক-ধার্মিক দল,
অন্নদাশঙ্কর ১৯৪৯-এ লিখেছিলেন, ‘ভুল হয়ে গেছে বিলকুল/ আর সব কিছু ভাগ হয়ে গেছে/ ভাগ হয়নিকো নজরুল’, সমস্ত হতাশার মধ্যেও তা আমাদের বড় এক আশার আলো।
গণতন্ত্রের অভিযাত্রা শুরু হয়েছে অনেকে পরে। যদিও তা পন্থা হিসাবে খুব ভালো একথা হলফ করে বলা যায় না। বলা যেতে পারে এর বিকল্প কোনও সার্বজনীন পন্থা আজ পর্যন্ত মানুষের কাছে নেই।
রবীন্দ্রনাথ যথার্থই মনে করতেন হিন্দু-মুসলমানের বিরোধ দূর হতে পারে মেলামেশা চেনাজানার মধ্যে দিয়ে। সেটাই একমাত্র পথ।
জমির উর্বরতা বাড়িয়ে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করে কৃষকের উন্নতির কথা তিনি খুবই জোর দিয়ে বলতেন।
রবীন্দ্রনাথ লিখছেন, ম্যালেরিয়া-প্লেগ-দুর্ভিক্ষ কেবল উপলক্ষমাত্র, তাহারা বাহ্যলক্ষণমাত্র— মূল ব্যাধি দেশের মজ্জার মধ্যে প্রবেশ করিয়াছে।