মিথ্যা, কুৎসা, অপপ্রচারের যে রূপালী সংস্কৃতি আমাদের রাজনেতারা তৈরী করেছেন তাতে আমারও জড়িত। আম আদমি বলে আমরা ধোয়া তুলসী পাতা নয়।
মাঝে মাঝেই পুরনো লোকেরা বলেন, আগে কি সুন্দর দিন ছিল। মানুষ ভালো ছিল। মানুষ আনন্দে থাকত। কথাখানি পুরোটা সত্যি নয়। এর ভিতরে আবেগের জল রয়েছে
মোদীরা এসেছেন হিন্দুদের ঠকাতে। রামের নামে তাদের বোকা বানাতে। দলিতের বিদ্বেষকে মুসলিমমুখী করতে।
শিক্ষক এক ছাত্রকে জিজ্ঞাসা করেন, তোমার বাবা কী করেন? উত্তরে ছেলেটি বলে- ‘আগে সিপিএম করত এখন তৃণমূল করে’।
বসন্ত ঋতু আমাদের নতুন করে বাঁচতে শেখায়। নতুন স্বপ্নে বিভোর হতে শেখায়। নতুন আশায় জাগ্রত হতে উৎসাহিত করে।
সৈয়দ আলি মাসুদ কত রঙ্গ দেখাবি টিয়ে তুলসী তলায় শুয়ে শুয়ে। বাম-কং ও ভাইজানের রঙ্গ দেখে সে কথায় মনে হচ্ছে। এই কিছুদিন আগেও বাম কংগ্রেস
স্বচ্ছ ভাবমূর্তি তো বটেই, মমতা খোঁজ নিয়েছেন প্রার্থীর জনপ্রিয়তা আর কর্মদক্ষতা নিয়েও।
এস এ মাসুদ মুসলমানকে রাজনৈতিকভাবে প্রান্তিক করে দেবার ছক বহু দিনের। বিজেপির কথা বাদ। কারণ জয় শ্রীরাম বলে রণহুংকার দিয়ে মুসলিমানকে ভয় দেখানো তার পবিত্র
২১ প্রথম দেখাল অর্গানাইজড ধর্মীয় সুড়সুড়ি নয়, লড়তে হবে চেতনা দিয়ে।
প্রদীপ আচার্য বিজেপি বলে বাস্তবে কিসসু হয় না। সবটা বিদ্বেষ। অথবা আরএসএস। এই বিদ্বেষ ছেড়ে দিলে দলটা পদ্ম পতাকা ছাড়া আর কিছু নয়। যদি কেউ