দীর্ঘ হচ্ছে করোনার ছায়া! বিশ্বে করোনায় মৃতের সংখ্যা ছাড়াল ২ লক্ষ, আক্রান্ত ২৯ লাখেরও বেশি

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

ওয়েব ডেস্ক: করোনাভাইরাসে সংক্রমণে বিশ্বে মৃতের সংখ্যা ছাড়াল ২ লাখ। এখনও পর্যন্ত কোভিড-১৯-এ আক্রান্ত হয়ে বিশ্বে মৃত্যু হয়েছে ২,০৩,৩০৭ জনের। আক্রান্তের সংখ্যা ২৯ লক্ষ পেরিয়েছে। বিশ্বে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা মোট ২৯,২৩,০০৯। সুস্থ হয়েছে উঠেছেন ৮,৩৭,১৫৬ জন।

গত ১০ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব জুড়ে করোনায় মৃতের সংখ্যা ছিল ১,০১৮। তার ৩৮ দিন পর, ১৯ মার্চ মৃতের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়ায়। এর পর ১০ হাজার থেকে ৫০ হাজারের সীমা পার করতে এই ভাইরাসের সময় লেগেছিল মাত্র ১৪ দিন। ২ এপ্রিল মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছিল ৫১ হাজার ১১৮। এর পরের ৮ দিনেই তা চলে যায় ১ লক্ষের ঘরে। ১ লক্ষ থেকে মাত্র ৭ দিনে দেড় লক্ষের কোটায় ঢুকে পড়ে ম়ৃত্যু। তার পর ৮ দিন সময় লাগল ২ লক্ষ পেরোতে। অর্থাৎ বিশ্বের করোনায় মৃত্যু ১ হাজার থেকে ১০ হাজার হতে সময় নিয়েছিল ৩৮ দিন। তার পরের ৩৭ দিনে এই ভাইরাসে মৃতের মোট সংখ্যাটা ছাড়িয়ে গেল ২ লক্ষ। আপাতত প্রতিষেধকহীন এই ভাইরাস এ ভাবেই গতি বাড়িয়ে শিকার করে চলেছে প্রতিনিয়ত।

আরও পড়ুন:  মৃত্যুর জল্পনার মাঝেই দেখা মিলল কিম জং উনের ব্যক্তিগত ট্রেনের! বাড়ছে ধোঁয়াশা

কোভিড-১৯-এর শিকার সবচেয়ে বেশি আমেরিকায়। জন্স হপকিন্স ইউনিভারসিটির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এই প্রতিবেদন প্রকাশের সময় সে দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১০ লক্ষের দিকে এগচ্ছে। মৃতের সংখ্যা ছুঁতে চলেছে ৫৪ হাজার। শুধুমাত্র নিউ ইয়র্ক শহরেই মৃতের সংখ্যা ১৮ হাজারের কাছাকাছি।

বেহাল অবস্থা ইউরোপের দেশগুলোরও। স্পেন থেকে ইটালি, ফ্রান্স থেকে জার্মানি, ব্রিটেন থেকে বেলজিয়াম— সর্বত্রই থাবা বসিয়েছে করোনা। স্পেনে ২ লক্ষ ২৩ হাজার আক্রান্তের মধ্যে ইতিমধ্যেই মৃত্যু হয়েছে প্রায় ২৩ হাজার মানুষের। ইটালিতে আক্রান্ত প্রায় ২ লাখ, মৃত ২৬ হাজারের উপর। ফ্রান্সে ১ লক্ষ ৬২ হাজার ৬৭ সংক্রমিতের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ২২ হাজারের বেশি মানুষের। ব্রিটেনে সংক্রমণ দেড় লক্ষের কাছাকাছি। মৃত্যু প্রায় ২১ হাজার।

ভারতের অবস্থা ইউরোপ-আমেরিকার মতো না হলেও, এখানে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা কিন্তু ঊর্ধ্বমুখী। ২৬ এপ্রিল ২০২০, রবিবার, সকাল পর্যন্ত এই সংখ্যা ছাড়িয়েছে ২৬ হাজার। মৃত্যু ৮০০-র বেশি। এখনও পর্যন্ত এ দেশে সংক্রমণ বৃদ্ধির হার পশ্চিমের দেশগুলোর মতো লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়েনি ঠিকই। কিন্তু তেমন কিছু ঘটে গেলে, এ দেশের তুলনামূলক দুর্বল চিকিত্সা পরিকাঠামোয় তা বড় বিপদ হয়ে দাঁড়াবে এতে কোনও সন্দেহ নেই।

আরও পড়ুন:  প্রয়াত কিম জং উন! মৃতদেহের ছবি দেখিয়ে জানাল হংকং টিভি

Gmail 3
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest