NCTE changed more than one rule in primary teacher recruitment

NCTE 2021: প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে একাধিক বদল, জানুন বিস্তারিত

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

শিক্ষক নিয়োগের নূন্যতম যোগ্যতামান ফের সংশোধন করল NCTE। চলতি বছরের ২৮ জুন NCTE জানিয়েছিলেন যারা B.ED করেছেন তাঁরা প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষায় বসতে পারবেন।

গত ১৩ অক্টোবর আবারও একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে (F. No. NCTE-Reg l0122/8/2020-US) NCTE জানিয়েছে স্নাতকোত্তরে ৫৫ % নম্বর সহ ৩ বছরের ইন্ট্রিগ্রেটেড বি.এড- এম. এড প্রশিক্ষণ থাকলেও ১ম থেকে ৫ম শ্রেণীর শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করা যাবে। তবে এক্ষেত্রে শিক্ষক হিসাবে যোগদানের ২ বছরের মধ্যে ৬ মাসের Bridge Course করতে হবে Elementary Education এর উপর যে কোন NCTE অনুমোদিত সংস্থা থেকে।

উল্লেখ্য, পশ্চিমবঙ্গে আপাতত প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত টেট নেওয়া হত, তবে এবার দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত টেট নেওয়ার বিষয়ে চিন্তাভাবনা করছে ন্যাশনাল কাউন্সিল ফর টিচার্স এডুকেশন (এনসিটিই)। ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে দেশের বিভিন্ন রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে প্রয়োজনীয় তথ্য পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তার ভিত্তিতে ৩১ মার্চের মধ্যে বিস্তারিত রিপোর্ট জমা দেয় এনসিটিই-গঠিত একটি কমিটি।

এতদিনে শিক্ষক নিয়োগের জন্য পশ্চিমবঙ্গে প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত বাধ্যতামূলকভাবে (টিচার্স এলিজিবিলিটি টেস্ট) নেওয়া হয়। পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত টেট নেওয়ার দায়িত্ব আছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের হাতে। অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত টেট নেয় স্কুল সার্ভিস কমিশন (এসএসসি)। নবম শ্রেণি থেকে টেট নেওয়া হয় না।

বিষয়ভিত্তিক পরীক্ষার ভিত্তিতে শিক্ষক নিয়োগ করে এসএসসি। সম্প্রতি একটি বিজ্ঞপ্তি দিয়ে এনসিটিই জানিয়েছে, নয়া জাতীয় শিক্ষানীতির আওতায় দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত টেট বা কেন্দ্রীয় টেট নেওয়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest