Bollywood actor Varun Dhawan opens up on battling Vestibular Hypofunction

Varun Dhawan: বিরল রোগে আক্রান্ত বরুণ ধাওয়ান! সুস্থ থাকতে নিচ্ছেন ছুটি

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

বিরল রোগে আক্রান্ত অভিনেতা বরুণ ধাওয়ান। অভিনেতা সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন ‘ভেস্টিবুলার হাইপোফাংশন’-এর শিকার তিনি। এই রোগের জন্য তাঁর দেহের ভারসাম্য বিঘ্নিত হচ্ছে। বরুণ বলেছেন, এই জটিলতার জন্য তাঁকে কাজ থেকে বিরতি নেওয়ার জন্য বাধ্য করা হয়।

ইন্ডিয়া টুডে-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে করোনা পরবর্তী সময় নিয়ে বরুণ বলেন, ‘যেই মুহূর্তেই আমারা দরজা খুললাম আবার সেই ইঁদুর দৌড়ে ঝাঁপিয়ে পড়লাম। কতজন মানুষ বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবে তাঁরা পালটেছে? আমি তো দেখছি লোকজন আরও বেশি পরিশ্রম করছে! সত্যি বলতে আমি নিজে যুগ যুগ জিও-র জন্য এতটাই পরিশ্রম করেছি, যে আমার মনে হচ্ছিল যেন কোনও নির্বাচনী প্রচার চালাচ্ছি আমি। সত্যি যেন না কেন, নিজের উপর বড্ড চাপ দিয়ে ফেলেছিলাম’।

তবে আপতত সব দৌড়ঝাঁপ বন্ধ করে দিয়েছেন বরুণ। কারণ হিসাবে অভিনেতা জানান তাঁর শারীরিক পরিস্থিতির কথা। বরুণ বলেন, ‘আমি জানতাম না আমার সঙ্গে কী ঘটছে। আমার একটা সমস্যা দেখা দিয়েছে, যেটাকে বলে ভেস্টিবুলার হাইপোফাংশন। মূলত এই রোগে আপনার শরীরের ব্যালেন্স বজায় রাখতে সমস্যা হয়। তার মধ্যেই আমি মারাত্মক পরিশ্রম করে ফেলেছি। কারণ আমরা সবাই দৌড়াচ্ছি, কেউ জানতে চাইছে না কেন। আমাদের সবার এইখানে থাকবার একটা নির্দিষ্ট কারণ রয়েছে, আমি সেই কারণটা খোঁজার চেষ্টা করছি। আশা করছি, মানুষ নিজেরটা খুঁজে নেবে’।

আরও পড়ুন: সোনালি চক্রবর্তীর প্রয়াণে শোকপ্রকাশ মুখ্যমন্ত্রীর, বললেন ‘চলচ্চিত্র জগতে বড় ক্ষতি’

উল্লেখ্য, ভেস্টিবুলার হাইপোফাংশনে আক্রান্ত হলে কেন্দ্রীয় ভেস্টিবুলার সিস্টেমের কার্যকারিতা আংশিক বা সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যায়। ভেস্টিবুলার হাইপোফাংশন আঘাতজনিত, সংক্রমণজনিত, জেনেটিক এবং স্নায়ুজনিত কারণে হতে পারে।

আমাদের কান হাড় এবং তরুণাস্থি নিয়ে একটি গঠিত এক জটিল তন্ত্র যার অর্ধবৃত্তাকার অংশটি তরল দিয়ে পূর্ণ। আমাদের গতিবিধির সঙ্গে তরলের অবস্থানও পরিবর্তিত হয়। কানে অবস্থিত স্নায়ুগুলি এই তরলের সাহায্য শব্দ বা তথ্য মস্তিষ্কে পাঠায়। ভেস্টিবুলার হাইপোফাংশনে আক্রান্ত হলে কান ও মস্তিষ্কের ভারসাম্য রক্ষাকারী অঙ্গগুলি ঠিক করে কাজ করে না। মস্তিষ্কের এক পাশে এই রোগ হতে পারে আবার উভয় দিকেও এই রোগ হতে পারে। দৈনন্দিন জীবন যাপনের উপর এই রোগের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ প্রভাব পড়ে। কানের অভ্যন্তরীণ অংশটি সঠিক ভাবে কাজ করতে ব্যর্থ হলে মস্তিষ্কে বার্তা পৌঁছায় না।

আরও পড়ুন: Aparajita Adhya: মধ্যরাতে গাড়ি লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টি, অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন অপরাজিতা আঢ্য

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest