Britney Spears Posed Completely Nude on the Beach

Britney Spears: সমুদ্র সৈকতে নগ্ন ব্রিটনি স্পিয়ার্স, পোস্ট করতেই ভাইরাল!

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

দিন কয়েক আগেই নিজের আত্মজীবনীর স্বস্ত্ব বিক্রি করেছেন ১২৮ কোটিতে, এবার নগ্ন ছবি পোস্ট করে শোরগোল ফেললেন ব্রিটনি স্পিয়ার্স। শরীরে নেই সুতোর লেশমাত্র, সমুদ্র সৈকতে বিবস্ত্র ব্রিটনিকে দেখে চোখ ছানাবড়া নেটিজেনদের।

গায়িকার হবু বর স্যাম আসগারির জন্মদিনের সেলিব্রেশনের জন্যই নগ্ন হলেন ব্রিটনি। নিজের ইনস্টাগ্রামের দেওয়ালে একের পর এক নগ্ন ছবি পোস্ট করলেন পপ তারকা, তবে ইনস্টাগ্রামের সেন্সরশিপের কথা মাথায় রেখে গোপনাঙ্গ ঢাকতে ডায়মন্ড ইমোজি জুড়ে দেন।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Britney Spears (@britneyspears)

৪০-এর ব্রিটনির প্রতিটি ছবিতে ঝরে পড়ল যৌন আবেদন। জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রেমিকের উদ্দেশে ব্রিটনি লেখেন, ‘আমার বাগদত্তর জন্মদিনটা দুর্দান্ত কাটুক… আমি ওকে খুব ভালোবাসি!! আমার হিরো, আমার মেন্টর… আমার সবকিছু… আমার ভালোবাসা!!’

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Britney Spears (@britneyspears)

গত বছরে বাবার সঙ্গে বিবাদের জেরে চর্চায় থেকেছেন ব্রিটনি। মানসিক সমস্যায় জর্জরিত ব্রিটনির আর্থিক এবং জীবনের অন্যান্য দায়িত্ব আইনি পথে তুলে দেওয়া হয়েছিল তাঁর বাবার হাতে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কনজারভেটরশিপ আইনের অধীনে এই ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল জিমি স্পিয়ার্সকে। কিন্তু ব্রিটনির অভিযোগ ছিল তার জীবনকে শেকলে বেঁধে দিয়েছে বাবা, এমনকি বাবার জন্যই সে বিয়ে করতে এবং মা হতে পারছে না।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Britney Spears (@britneyspears)

‘ফ্রি ব্রিটনি’ রব উঠেছিল সোশ্যাল মিডিয়াতেও। অবশেষে গায়িকার বাবা আদালতের কাছে কনজারভেটরশিপ খারিজের আবেদন জানান। তা মঞ্জুরির দিন কয়েকের মধ্যেই বাগদান সেরে ফেলন ব্রিটনি স্পিয়ার্স। বয়সে ব্রিটনির চেয়ে ১২ বছরের ছোট স্যাম। গত বছর সেপ্টেম্বরেই বাগদান সেরে ফেলেন দুজনে।

দিন কয়েক আগে নিজের স্মৃতিকথার জন্য সাইমন এন্ড শুস্টার নামক একটি প্রকাশনা সংস্থার সঙ্গে ১৫ মিলিয়ন ডলারের মোটা অঙ্কের চুক্তি সাক্ষর করেছেন ব্রিটনি স্পিয়ার্স (Britney Spears memoir )৷ খবর অনুযায়ী স্পিয়ার্সের এই স্মৃতিকথার জন্য শুধু যে সাইমন অ্য়ান্ড শুস্টার-ই আগ্রহী ছিল তা কিন্তু নয় ৷ আরও বেশ কয়েকটি প্রকাশনা সংস্থার সঙ্গে রীতিমত লড়াই চালাতে হয়েছে তাঁদের ৷ এই তারকা জানিয়েছিলেন কীভাবে বিরতিহীন কাজ করতে বাধ্য করা হত তাঁকে, কীভাবে তাঁকে জন্ম নিয়ন্ত্রক ওষুধ খেতে জোর করা হত ৷ শুধু তাই নয় তাঁকে নিজের প্রেমিককে বিয়ে করতেও দেওয়া হয়নি ৷ বাধা দেওয়া হয়েছে সন্তান নিতেও ৷ বিচারে শেষ পর্যন্ত বিচারক তাঁকে মুক্তি দেন ৷ তার তিনমাস পরেই সামনে এল এই আত্মজীবনী ৷

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest