‘ঠাকুমার পরিচয় ব্যবহার করে সুবিধে চাইনি’, বললেন আশা ভোঁসলের এই নাতি

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

প্রতিটি পেশাতেই নেপোটিজম রয়েছে। পরিবারের কোনও সদস্য যে পেশায় রয়েছেন, পরবর্তী প্রজন্মের সেই পেশায় কেরিয়ার শুরু করাটা কখনও সুবিধের, কখনও বা অসুবিধের। ঠিক তেমনই অভিজ্ঞতা হয়েছে কিংবদন্তী সঙ্গীতশিল্পী আশা ভোঁসলের নাতি চিন্টু ভোঁসলের। সঙ্গীত জগতে তিনি নাকি কখনও আশার নাম ব্যবহার করে সুবিধে নিতে চাননি।

চিন্টু বলেন, “আমার মনের ওপর কোনও চাপ ছিল না। কারণ মিউজিক কেরিয়ার হিসেবে নেব, তা কখনও ভাবিনি। আমি এমবিএ করেছি। কর্পোরেটে কাজ করতে চেয়েছি।” কিন্তু যখন মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে কেরিয়ার তৈরির কথা তিনি ভাবেন, তা যে তাঁর জন্য বেশ কঠিন ছিল, তা স্বীকার করেছেন চিন্টু।

চিন্টুর কথায়, “মিউজিক আমার প্যাশন, হবি ছিল। স্কুলে ব্যান্ড ছিল আমার। আরও একটা বিষয় আমার পরিবারের মতো ভারতীয় সঙ্গীত নিয়ে কখনও কাজ করিনি আমি। বড় হওয়ার দিনগুলোতে ওয়ের্স্টান মিউজিক শুনতাম। ইংরেজি গান গাইতাম। জোর করে অন্য কিছু শুনতে হবে, এমন কোনও চাপ আমার উপর ছিল না।”

‘ব্যান্ড অব বয়েস’-এর সদস্য হওয়ার পর জনপ্রিয় হন চিন্টু। তারপরও তিনি যে আশা ভোঁসলের নাতি, এ কথা নাকি বহু বছর দর্শক জানতেন না। চিন্টুর কথায়, “আমি এই ব্যক্তি পরিচয় এড়িয়ে যেতাম। যখন আমি নিজের কিছু মিউজিক তৈরি করতে পেরেছি, তখন এটা নিয়ে কথা বলেছি। আমার ঠাকুমা আমাকে বলত, তুই যে আমার নাতি, সেটা বলতে কি তোর লজ্জা করে? আমার মনে হত, এটা তো খোলা দরজা। এটা নতুন করে আমি আর খুলব না।’

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest