মঙ্গল অভিযানের রুদ্ধশ্বাস কাহিনি বলবে অক্ষয়ের ‘মিশন মঙ্গল’, ট্রেলার মিস করবেন না!

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

নিউজ কর্নার ওয়েব ডেস্ক: ২০১৩ সালে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ‘ইসরো’ যে মিশন নিয়েছিল, সেই গল্পটাই বলবে অক্ষয়কুমার, বিদ্যা বালন, তাপসী পন্নু, সোনাক্ষী সিনহা অভিনীত ছবি ‘মিশন মঙ্গল’। এসে গিয়েছে ওই ছবির ট্রেলার যা ইতিমধ্যেই সাড়া ফেলে দিয়েছে নেটিজেনদের মধ্যে।

২০১৩ সালের নভেম্বর মাসে ‘মঙ্গলায়ন’ বা ‘মার্স অরবিটার মিশন’ (সংক্ষেপে মম)-এর কথা ঘোষণা করে ইসরো। ওই মিশনের লক্ষ্য ছিল মঙ্গলগ্রহকে প্রদক্ষিণ করবে এমন একটি উপগ্রহ পাঠানো। মার্স অরবিটারের কাজ হবে যতটা সম্ভব ওই গ্রহ সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা। ভারতের মহাকাশবিজ্ঞানের ইতিহাসে সবচেয়ে উচ্চাকাঙ্ক্ষী প্রজেক্ট ছিল ‘মঙ্গলায়ন’ যার সম্পর্কে দেশবাসীর সামান্য ধারণা থাকলেও, ওই প্রজেক্টের পিছনে ইসরো-র বিজ্ঞানীদের ঠিক কতটা পরিশ্রম ছিল, সে সম্পর্কে সম্যক ধারণা নেই।’ইসরো’ কিভাবে দিনের পর দিনের চেষ্টায় প্রথমবারের উদ্যোগেই মঙ্গল ছুঁয়ে ফেলেছে, সেই আকাশ ছোঁয়া স্বপ্নের কথাই বলেছে ফিল্ম। ভারতের মতো একটি দেশ , যা এক উদ্যোগে আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্ন দেখতে ভয় পায়, সেই দেশ ছুঁয়েছে মঙ্গলের মাটি। এই স্বপ্নের উড়ানের গল্প বলেছে ‘মিশন মঙ্গল’ এর ট্রেলার।

গবেষণা ছাড়া বিজ্ঞান কখনও সফল হয় না। গবেষণা না করলে কীভাবে কেউ নিজেকে বিজ্ঞানী বলে দাবি করতে পারে? ‘মিশন মঙ্গল’-এর ট্রেলারে ইসরোর বিজ্ঞানীর বেশে এমন প্রশ্নই তুললেন অক্ষয় কুমার। ট্রেলারে অক্ষয়কে বলতে দেখা যাচ্ছে, দীর্ঘ গবেষণাই বিজ্ঞানী থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষকে সফলতা এনে দিতে পারে। তাঁর দৃঢ় বিশ্বাস, তাঁদের মঙ্গল অভিযানের পরিকল্পনা সফল হবেই হবে। আর এই বিশ্বাস ও গবেষণাই তাঁদের মঙ্গল অভিযানকে প্রথম পদক্ষেপেই সফল করেছে।

ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর (ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন) প্রথম পদক্ষেপেই সফল ‘মঙ্গল অভিযান’ কাহিনিই উঠে আসবে অক্ষয় কুমার, বিদ্যা বালান, তাপসী পন্নু, সোনাক্ষী সিনহার আগামী ছবি ‘মিশন মঙ্গল’-এ। বৃহস্পতিবার প্রকাশ্যে আনা হয়েছে ‘মিশন মঙ্গল’-এর ট্রেলার। যেখানে ভারতের মঙ্গল অভিযানে নেতৃত্ব দিতে দেখা গেছে অক্ষয়কে। দেখা গেছে বারবার বিভিন্ন বাধার সম্মুখীন হয়েও আশাহত হতে রাজি নন বিজ্ঞানীরা। তাঁরা তাঁদের স্বপ্ন সফল করতে বদ্ধপরিকর।

দীর্ঘ গবেষণার পরেই মঙ্গল অভিযানে সফল হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। তবে এক্ষেত্রে ভারত তাঁদের থেকে কিছুটা এগিয়ে বললেও ভুল হয় না।সব কিছু NASAর ওপর ছেড়ে দিলে তো সব সত্যনাসা হয়ে যাবে!’ এমনই এক সংলাপে অক্ষয় কুমারের এই ছবিতে ভারতের মঙ্গল যাত্রার গল্প বলা হয়েছে। নাসা যেখানে দ্বিতীয় পদক্ষেত্রে এই অভিযানে সফল ভারত সফল হয়েছে প্রথম পদক্ষেপেই। আর খুবই কম খরচে এই মঙ্গল অভিযান সফল করেছেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা। ইসরোর বিজ্ঞানীদের সেই কাহিনিই উঠে আসছে অক্ষয়ের ‘মিশন মঙ্গল’ ছবিতে। ১৫ অগস্ট মুক্তি পেতে চলেছেন আক্কির এই ছবি।

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest