ব্যালকনি সাজাতে ঘরে নিয়ে আসুন কুঞ্জলতা, যত্ন নিন সহজ পদ্ধতিতে

বাড়ির চিলেকোঠা কিংবা ব্যালকনি অথবা এক তলা থেকে দোতলা সুন্দর করে সাজাতে ব্যবহার করতে পারেন কুঞ্জলতা।
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

বাড়ির চিলেকোঠা কিংবা ব্যালকনি অথবা এক তলা থেকে দোতলা সুন্দর করে সাজাতে ব্যবহার করতে পারেন কুঞ্জলতা। কুঞ্জলতার বীজ থেকে চারা হতে পারে অথবা নার্সারি থেকে চারা কিনে এনে রোপণ করতে পারে।

এই গাছে ঘন্টা আকৃতির লাল, সাদা, গোলাপি রঙের ফুল। কুঞ্জলতা গাছ ফুলের কুঁড়ি আসতে খুব বেশি সময় লাগেনা। বালি যুক্ত মাটি কুঞ্জলতার জন্য উপযুক্ত। টবের মধ্যে মাটির সঙ্গে নদীর সাদা বালি মাটি ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর এর সঙ্গে কোকোপিট, জৈব সার মিশিয়ে তৈরি করুন কুঞ্জলতার উপযুক্ত মাটি।

ফুল হয়ে যাওয়ার পরে ফুলের কুঁড়ি শুকিয়ে গিয়ে খয়েরি হয়ে গিয়ে ভেতরে বীজ থাকে। সেই সংরক্ষন করে রেখে দিতে পারেন। বীজ থেকে সুন্দর গাছ হতে অন্তত এক মাস সময় লাগবে। সার হিসাবে দশ দিন অন্তর অন্তর সরিষার খৈল পচা তরল সার দিতে পারে।

আরও পড়ুন: ছাদে, ব্যালকনিতে অনায়াসেই চাষ করতে পারেন ধনেপাতা, শিখে নিন সহজ পদ্ধতি

কুঞ্জলতা গাছ পটাশ পছন্দ করে। রাসায়নিক হিসাব পটাশ দিতে পারেন। তবে কলার খোসায় স্বাভাবিকভাবে প্রচুর পরিমাণে পটাশ পাওয়া যায়। কলার খোসা পচিয়ে রেখে সেই জল অথবা কলার খোসা শুকিয়ে রেখে গুঁড়ো করে গাছের গোড়ায় গোড়ায় দিতে পারেন।

ব্যালকনিতে মোটামুটি উচ্চ আলো যুক্ত জায়গায় রেখে দিলেই খুব সুন্দর ভাবে বেড়ে উঠবে। শীতের শেষের দিকে রোপণ করতে পারলে গ্রীষ্মের পরে বর্ষার জল পেয়ে ডালপালা বার করে বেড়ে ঊঠবে।

আরও পড়ুন: শরীরে রক্তের মাত্রা বৃদ্ধি করে কুলেখাড়া, বাড়ির টবেই গাছ লাগান, সহজ পদ্ধতি শিখে নিন

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest