Site icon The News Nest

সব পোশাকের সঙ্গে মানানসই আনকাট পাথরের গয়না এখন ট্রেন্ডিং! আপনার কাছে আছে তো?

গয়নায় বৈচিত্র্য আনতে পাথরের ব্যবহার আজকের নয়, বহু প্রাচীন। মহামূল্যবান রত্নপাথরখচিত গয়না আগেও যেমন চলত, এখনো পাথর বসানো গয়না খুব জনপ্রিয়। চাকচিক্য আর আভিজাত্য পাথরের গয়নার অন্যতম বৈশিষ্ট্য।

বর্তমানে পালিশ করা পাথরের তৈরি গয়নার পাশাপাশি আনকাট (এবড়োখেবড়ো) পাথরের গয়নার প্রচলন বেড়েছে। এগুলো রাফ স্টোন নামেও পরিচিত। রাফ স্টোন বলতে সাধারণত প্রাকৃতিকভাবে পাওয়া পাথরকে বোঝায়। সাধারণত পালিশ বা কাটাকাটি করে নির্দিষ্ট কোনো আকারে রূপ না দিয়ে শুধু গয়নার নকশার ওপর ভিত্তি করে সেই আকারে কেটে নিয়ে সরাসরি ব্যবহার করা হয়।

সব পাথরই প্রকৃতিতে অমসৃণ, এবড়োখেবড়ো আকারে পাওয়া যায়। অ্যাগাটে, কোর্য়াটজা, বোঞ্জসাট্রিন, ম্যালকাইট, ক্রিস্টাল (স্ফটিক) এবং অন্যান্য বিরল ও দামি পাথরও একইভাবে থাকে প্রকৃতিতে। এককথায়, পলিশিং, কাটিং, ফেসেটিং ছাড়া প্রাকৃতিক পাথরকে আনকাট বা রুক্ষ পাথর বলা হয়।

আরও পড়ুন: রাতেরবেলা ব্রা পরে শুলে কি স্তনের আকার বেশিদিন ঠিক থাকে? জেনে নিন সত্যি – মিথ্যে

অনুষঙ্গ হিসেবে পরিচিত গয়না এখন পোশাকের সমান জনপ্রিয়। নির্দিষ্ট পরিচিত সীমানা ছাড়িয়ে এই গয়নার ব্যবহার এখন অন্য স্তরে পৌঁছে গেছে। সে ক্ষেত্রে রুক্ষ পাথরের গয়নার চাহিদা বেড়েই চলেছে। এই ধরনের গয়নাগুলোর বৈশিষ্ট্য হচ্ছে ঐতিহ্যবাহী শাড়ি হোক কিংবা পশ্চিমা ধাঁচের পোশাক—সবটাতেই মানানসই। শুধু খেয়াল রাখতে হবে, ধাতব উপাদান ও পাথরের রং যেন সামঞ্জস্য ও ভারসাম্যপূর্ণ হয়।

সাদা, বেইজ, কালো অথবা যেকোনো এক রঙের পোশাকে সব রঙের পাথরের গয়নাই মানিয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে চলতি ধারার রঙের পাথর বেছে নেওয়াই ভালো। পোশাকের ধরনের ওপর নির্ভর করবে গয়নার আকার। বড় পাথরের গয়না নাকি ছোট আকারের পাথরের গয়না, তা বেছে নিতে হবে পোশাক বুঝে। পাথরের ভারী গয়না হালকা রঙের পোশাকের সঙ্গে মানিয়ে যায়। ভারী গয়না বেছে নিলে কানের জন্য অবশ্যই হালকা ছোট পাথরের দুল বেছে নিতে হবে।

গলায় ভারী পাথরের গয়না এখনো বেশি জনপ্রিয়। তা সে টপের সঙ্গেই হোক বা শাড়ির সঙ্গে। স্মোকি আই, খোলা চুল আর ভারী গয়না—সাজ ও অলংকারের এক অপূর্ব সমন্বয়।

আরও পড়ুন: বউয়ের চেনা সাজে ভিন্নতা আনে টায়রা কিংবা ঝাপটা…দেখুন ইনস্টাগ্রামে ভাইরাল হওয়া কিছু ছবি

Exit mobile version