নকল মধুর মতো বাজারে নকল ঘি-র রমরমা। পরিস্থিতি এমন যে আসল ঘি খুঁজে বের করাটাই যেন বড় চ্যালেঞ্জ। ঘি-র নামে আমরা প্রতিদিন কি যে খাচ্ছি তার আন্দাজ করাও কঠিন। ক্ষতিকর রাসায়নিক খেয়ে দিন দিন শরীরে অসুখ বাসা বাঁধার সুযোগ করে দিচ্ছি আমরাই। শরীরের দুর্বলতা সারিয়ে তুলতেও ঘিয়ের জুড়ি মেলা ভার। কিন্তু এসব গুণ রয়েছে আসল ঘি-র।
আরও পড়ুন: শীত উদযাপন! মাখন-ক্রিমের মিলমিশে ধাবা স্টাইল ‘বাটার চিকেন’ বানিয়ে নিন বাড়িতেই…
ঘিয়ের একাধিক গুণ। শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা থেকে শুরু করে পাচন শক্তি বৃদ্ধি, পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘি শরীরের অনেক উপকার করে। প্রশ্ন হচ্ছে, আসল ঘি চিনবেন কী করে!
ঘিয়ের একাধিক গুণ। শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা থেকে শুরু করে পাচন শক্তি বৃদ্ধি, পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘি শরীরের অনেক উপকার করে।কয়েকটা সহজ উপায়ে চেনা যায় আসল ঘি। অনেক সময় রাসায়নিক মেশানো হয় ঘি-তে। আবার অসাধু ব্যবসায়ীরা আলু মিশিয়ে ঘিয়ের ওজন বাড়িয়ে দেয়।
এক চামচ ঘি হাতের তালুতে ফেলুন। তার পর সেই ঘি দুই হাতে ঘষে নিন। যদি দেখেন, দানার মতো কিছু ঘঁষা খাচ্ছে, তা হলে বুঝবেন ঘি আসল নয়। এছাড়া ১৫ মিনিট পর যদি হাত থেকে ঘিয়ের গন্ধ উবে যায়, তা হলেও বুঝবেন ঘি নকল।
একটি পাত্রে এক চামচ ঘি ঢালুন। তার পর তাতে কিছুটা চিনি ও হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড মিশিয়ে দিন। ভাল করে মেশান। ঘিয়ের রঙ বদলে লাল হলে বুঝবেন রাসায়নিক মেশানো হয়েছে। এক চামচ ঘি-তে আয়োডিন ফেলেও দেখতে পারেন। ঘিয়ের রং নীল হলে বুঝবেন নকল।
আরও পড়ুন: শিলাজিৎ বলতেই মাথায় আসে যৌনতা, তবে এর বাকি ঔষধি গুণগুলি সত্যিই লাজবাব