অস্বস্তি বাড়িয়ে আমেরিকার বিক্ষোভে শামিল ট্রাম্প কন্যা টিফানি, জানুন অন্দরের খবর

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

ওয়াশিংটন:মার্কিনযুক্তরাষ্ট্রে বর্ণবৈষম্য়ের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ছোট মেয়ে টিফানি ট্রাম্প (Tiffany Trump)। চলতি আন্দোলনের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছেন তিনি। শুধু টিফানি নন, বিক্ষোভকারীদের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন তাঁর মা ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় স্ত্রী মার্লা ম্যাপলসও।

আফ্রিকান-আমেরিকান জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুতে (George Floyd Death) আমেরিকা জুড়ে চলছে বিক্ষোভ। সেই প্রতিবাদের বহ্নিশিখা পৌঁছে গিয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিবারের অন্দরে।

আরও পড়ুন:করোনা সারাতে পারে ব্যথা কমানোর ওষুধ আইবুপ্রোফেনে, শুরু ট্রায়াল

ট্যুইটার ও ইনস্টাগ্রামে একটি কালো স্ক্রিনের ছবি শেয়ার করেছেন টিফানি। হেলেন কেলার লিখেছিলেন, ‘একা একা আমরা সামান্য কিছু অর্জন করতে পারি; ঐক্যবদ্ধভাবে অনেক কিছু অর্জন করতে পারি।’ নিজের পোস্টোর সঙ্গে হেলেন কেলারের এই উক্তি উদ্ধৃত করেছেন ট্রাম্প-কন্যা। এছাড়া #blackoutTuesday এবং #justiceforgeorgefloyd হ্যাশট্যাগও দিয়েছেন তিনি।

চলতি বর্ণবিদ্বেষ বিরোধী আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে এই হ্যাশট্যাগগুলি সোশ্যাল মিডিয়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। হোয়াইট হাউজের বাইরে বিক্ষোভকারীদের উপরে পুলিশি হামলার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় এই পোস্ট করেন ২৬ বছর বয়সী জর্জটাউন ল’স্কুলের প্রাক্তনী টিফানি।ট্রাম্প যখন সেনা নামিয়ে বিক্ষোভ প্রশমনে আক্রমণাত্মক ভূমিকায় তখন তাঁর কন্যা টিফানির এই অবস্থান নিঃসন্দেহে অস্বস্তি বাড়িয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্টের।

টিফানি হলেন ট্রাম্পের দ্বিতীয় স্ত্রী মারলা ম্যাপলসের কন্যা। ১৯৯৩ সালে ম্পের সঙ্গে বিয়ে হয় মারলার। তিনি একজন মডেল ও অভিনেত্রী ছিলেন। ১৯৯৩ সালের ১৩ অক্টোবর টিফানির জন্ম। জুয়েলরি ব্র্যান্ড টিফানির নাম অনুসারে তাঁর নামকরণ করা হয়। ক্যালিফোর্নিয়ায় বড় হয়ে উঠেছেন। তাঁর বাবা-মায়ের বিয়ে টেঁকে ৬ বছর। ১৯৯৯ সালে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। এরপরই মেলানিয়াকে বিয়ে করেন ট্রাম্প। মেলানিয়া আর ট্রাম্পের ছেলে ব্যারন।

আমেরিকান রাজনীতির ধারপাশ ঘেঁষেন না টিফানি। সেই কারণেই খুব কমই তাঁকে ট্রাম্পে ও হোয়াইট হাউসের আশপাশে দেখা যায়। আইন নিয়ে কেরিয়ার শুরু করতে চেয়েছিলেন ট্রাম্প-কন্যা। রাজনীতি ও তাঁর বাবার ব্যবসায় তাঁর মন ছিল না কোনওদিনই। গান ভালোবাসেন। গানকে পেশা হিসেবে নেওয়ারও চেষ্টা করেছেন একসময়। তবে শেষমেষ পড়াশোনাতেই মন দেন। পশুপ্রেমী হিসেবেও তাঁর একটা পরিচিতি আছে। ভাই ও ইভাঙ্কার সঙ্গেও তাঁকে বিশেষ দেখা যায় না।

আরও পড়ুন:সবটাই গুজব! বিজয় মালিয়াকে ভারতে ফেরত পাঠানো হচ্ছে না,সাফ জানাল ব্রিটেন

Gmail

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest