Aadhaar Card As ID, 4 Turns To Register: Centre's New Voting Reforms

এবার Aadhaar-ভোটার কার্ড লিঙ্ক হবে, মোদী সরকারের বড় পদক্ষেপ

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) সুপারিশের ওপরে ভিত্তি করে বড় নির্বাচনী সংস্কারের (Electoral Reforms) পথে মোদী (Narendra Modi)সরকার। চার বড় সংস্কার আনা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। ভোটার তালিকাকে স্বচ্ছ করতে, ভোট প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করতে, নির্বাচন কমিশনকে আরও ক্ষমতা দিতে এবং ভুয়ো ভোটার দূর করতে এই পদক্ষেপ বলে জানা গিয়েছে।

ভোটার কার্ডের সঙ্গে আধার লিঙ্ক প্যান কার্ডের সঙ্গে আধার কার্ডের সংযোগের মতোই একজনের ভোটার কার্ডের সঙ্গে আধার কার্ডের সংযোগের অনুমতি দেওয়া হবে। তবে বিতর্ক এড়াতে বিষয়টিতে ঐচ্ছিক হিসেবেই রাখা হচ্ছে। এব্যাপারে সুপ্রিম কোর্ডের গোপনীয়তা অধিকারের রায় মেনেই কাজ করা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।

ভোটার কার্ডের সঙ্গে Aadhaar লিঙ্ক ছাড়াও সেই তালিকায় নতুন ভোটারের নাম তালিকাভুক্ত করা, নির্বাচন কমিশনকে সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রদান এবং আইনে লিঙ্গ বৈষম্য দূর করার প্রস্তাব রয়েছে। ভোট দেওয়ার ক্ষেত্রে আরও বেশি সংখ্যক দেশবাসীকে শামিল করা এবং দুর্নীতিমুক্ত ভোট করতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। শীঘ্রই এই বিল সংসদে পাস করাতে চায় কেন্দ্র।

আরও পড়ুন: Crime: যৌনতায় বাধ্য করেছিল স্বামী, রাগে পুরুষাঙ্গ কেটে দিলেন স্ত্রী!

ভুয়ো ভোটার কার্ডের চিহ্নিতকরণ ও ত্রুটিমুক্ত ভোটার তালিকা তৈরিতে আধার কার্ডের সঙ্গে ভোটার কার্ডের সংযুক্তিকরণের প্রস্তাব আইন মন্ত্রকের কাছে আগেই পাঠিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। সংযুক্তিকরণের সেই প্রস্তাবকে গত বছর অনুমোদন দেয় আইন মন্ত্রকের সংসদীয় স্থায়ী কমিটি। ওই কমিটির মতে, সংযুক্তিকরণ হলে এক দিকে ভুয়ো ভোটার চিহ্নিতকরণ হবে। তেমনই ওই পদক্ষেপ আখেরে গণতন্ত্রকেই মজবুত করবে।

তবে শুরুতেই সংযুক্তিকরণের ধোঁয়াশা কাটাতে নির্বাচন কমিশন সুপারিশ করেছিল, কোনও ব্যক্তির নাম ভোটার তালিকায় থাকলেই তিনি ভোট দিতে পারবেন। তাঁর আধার কার্ড রয়েছে কি না বা থাকলে ভোটার কার্ডের সঙ্গে সেই আধারের সংযুক্তিকরণ হয়েছে কি না, তা ভোটের সময়ে বিবেচনা করা হবে না।

প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালেই নির্বাচন কমিশন স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে ভোটার এবং আধার কার্ড সংযুক্তিকরণের কাজ শুরু করেছিল। কিন্তু ২০১৫ সালে সুপ্রিম কোর্ট ব্যক্তিগত তথ্যের গোপনীয়তা ও ব্যক্তি পরিসরের অধিকার নিয়ে প্রশ্ন তোলায় সে বছরের অগস্ট মাস থেকে ওই কাজ বন্ধ হয়ে যায়। তত দিনে অবশ্য প্রায় ৪০ কোটি ভোটারের কাছ থেকে আধার সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করে ফেলেছিল নির্বাচন কমিশন।

আরও পড়ুন: শহিদ বিপিন রাওয়াতের ছেড়ে যাওয়া পদে এলেন সেনাপ্রধান নারাভানে

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest