তিনি আরও বলেন, “৯৯.৭ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ আধারে নথিভুক্ত হয়েছেন। আমরা ১৩১ কোটি জনসংখ্যাকে নথিভুক্ত করেছি এবং এখন আমাদের প্রচেষ্টা নবজাত শিশুদের তালিকাভুক্ত করা… প্রতি বছর ২-২.৫ কোটি শিশু জন্ম নেয়। আমরা তাদের আধারে নথিভুক্ত করার কাজ করছি।”সরকার জানিয়েছে এবার হাসপাতালেই নবজাতক শিশুদের জন্য আধার তালিকাভুক্তির ব্যবস্থা করা হবে। সৌরভ গর্গ, সিইও ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (UIDAI), বলেছেন “UIDAI নবজাতক শিশুদের আধার নম্বর দেওয়ার জন্য জন্ম নিবন্ধকের সাথে গাঁটছড়া বাঁধার চেষ্টা করছে।”
একটি শিশুর জন্মের পরে কেবলমাত্র তার ছবি তুলে সেই সদ্যজাত শিশুর একটি আধার কার্ড প্রদান করা হবে। তিনি আরও বলেন, “আমরা পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের বায়োমেট্রিক গ্রহণ করি না তবে তাকে লিঙ্ক করা হয় শিশুর বাবা অথবা মায়ের আধার কার্ডের সঙ্গে। শিশুটি পাঁচ বছর বয়স অতিক্রম করার পরে তাদের বায়োমেট্রিক নেওয়া হয়।”
আরও পড়ুন: Chopper Crash: সাতদিনের লড়াই শেষ, প্রয়াত গ্রুপ ক্যাপ্টেন বরুণ সিং
২০১০ সালে আধার নম্বর বরাদ্দ করা শুরু হয় এবং তারপর থেকে, ভারতীয় জনসংখ্যার অধিকাংশই নথিভুক্ত হয়েছে। এখন UIDAI-র ফোকাস রয়েছে এটি আপডেট করার দিকে। প্রায় ১০ কোটি মানুষ প্রতি বছর তাদের নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বর আপডেট করেন। ১৪০ কোটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের মধ্যে ১২০ কোটি অ্যাকাউন্ট আধারের সাথে যুক্ত করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: Pegasus Row: মমতা সরকারের গঠিত তদন্ত কমিশনে ‘সুপ্রিম’ স্থগিতাদেশ