নয়াদিল্লি: ভারত-চিনের যুদ্ধ কি তবে অনিবার্য? লাদাখের কাছে অত্যাধুনিক অস্ত্র মজুত করছে ড্রাগনের দেশ। এমনটাই সূত্রের খবর। তাদের অস্ত্র সম্ভারে রয়েছে হালকা ওজনের ট্যাঙ্ক থেকে ভারী মালবহনকারী ড্রোন। পিছিয়ে নেই ভারতও।
কাশ্মীর থেকে সেনা সরিয়ে লাদাখে চিনা সীমান্ত বরাবর তাঁদের মোতায়েন করা হচ্ছে বলে খবর।তবে সবই নাকি রুটিনমাফিক। দাবি সেনার পদস্থ আধিকারিকদের।গত ২৫ দিন ধরে লাদাখে মুখোমুখি ভারত-চিন সেনা বাহিনী। বাড়ছে তিক্ততা।
আরও পড়ুন: করোনা অদৃশ্য শত্রু , জয়ী হবেন দেশের যোদ্ধারাই, মোদীর ভাষণের দিনেই সংক্রমণে ৭ নং উঠে এল ভারত
দুই দেশের মধ্যে সামরিক এবং কূটনৈতিক স্তরে আলোচনা করে এই সমস্যার সমাধান খোঁজার চেষ্টা চলছে। এমন অবস্থায় তাহলে সীমান্তে সমরসজ্জা বাড়ছে কেন ? বিতর্কিত এই অঞ্চলে আকাশ পথে কড়া নজরদারি চালাচ্ছে ভারতীয় বায়ুসেনা। তাহলে সবটাই কী স্নায়ু চাপের কৌশল? উত্তর পেতে অপেক্ষা করতেই হবে।
ড্রাগনের দেশের সেনা পূর্ব লাদাখের লাইন অফ অ্যাকচুয়াল কনট্রোল (LAC) বরাবর ধীরে ধীরে বাড়াচ্ছে তাদের অস্ত্র ভান্ডার। কিছুদিন আগে জানা গিয়েছি, প্যাংগং লেক থেকে ২০০ কিলোমিটার দূরে বিশ্বের উচ্চতম বিমানঘাঁটিগুলির মধ্যে অন্যতম গারি গুনশায় বেশ কয়েকটি যুদ্ধবিমান মোতায়েন করেছে চিনা ফৌজ।
লাইন অফ কন্ট্রোলের কাছে মোতায়েন বিমানগুলির মধ্যে অন্যতম হল J-11 এবং J-16 ফাইটার। নতুন করে সেখানে টাইপ ১৫ ট্যাঙ্ক, z-20 হেলিকপ্টার ও GJ-2 ড্রোন মোতায়েন করা হয়েছে। বলছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম।
পিছিয়ে নেই ভারতীয় সেনা বাহিনী। চিনকে উচিত জবাব ফিরিয়ে দিতে প্রস্তুত তারাও। ভারতীয় সেনা বাহিনীর তরফে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, যতদিন না সব সমস্যার মীমাংসা হচ্ছে ততদিন একচুলও নড়বে না।
আরও পড়ুন: ১ জুন থেকে বাড়ল রান্নার গ্যাসের দাম, জেনে নিন নয়া দাম…