Assam BJP leader allegedly dies by suicide after her intimate photos go viral

Assam : প্রবীণ বিজেপি নেতার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ছবি ভাইরাল, ‘আত্মহত্যা’ BJP নেত্রীর

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

অসমের এক বিজেপি নেত্রীর ‘অস্বাভাবিক মৃত্যু’র তদন্তে নামল পুলিশ। অভিযোগ, রাজ্য বিজেপির এক নেতার সঙ্গে তাঁর ‘অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি’ সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পরেই আত্মঘাতী হয়েছেন ওই নেত্রী। এই ঘটনায় দলের এক নেতাকে বহিষ্কার করল রাজ্যের ক্ষমতাসীন দল।

পুলিশ সূত্রে খবর, অসম বিজেপির কিসান মোর্চার সচিব ছিলেন গুয়াহাটির বাসিন্দা ইন্দ্রাণী তহবিলদার (৪৮)। শুক্রবার গভীর রাতে শহরের বসুনিমেডন এলাকায় নিজের বা়ড়িতে আত্মঘাতী হন বলে দাবি। শনিবার ভোর সাড়ে ৫টা নাগাদ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। প্রাথমিক ভাবে অনুমান, অতিরিক্ত মাত্রায় ওষুধ সেবনের ফলে মৃত্যু হয়েছে ইন্দ্রাণী। ময়নাতদন্তের জন্য তাঁর দেহ গুয়াহাটি মে়ডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মধ্য গুয়াহাটির ডিসিপি দীপক চৌধরি শনিবার সংবাদমাধ্যমে বলেন, ‘‘এই ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ। প্রাথমিক ভাবে একে অস্বাভাবিক মৃত্যু বলে মনে করা হচ্ছে।’’

আরও পড়ুন: Rahul Gandhi: রাহুলের ‘ফ্লাইং কিস’ সংসদে? স্পিকারের কাছে নালিশ স্মৃতির, হেমা বললেন ‘আমি দেখিনি’

সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, সম্প্রতি দলের কিসান মোর্চার ঘোলাঘাট জেলার সদস্য তথা দলীয় নেতা অনুরাগ চালিহার সঙ্গে তাঁর ‘ঘনিষ্ঠ ছবি’ সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ইন্দ্রাণীর বাড়িতেই ভাড়াটে হিসাবে থাকতেন অনুরাগ। অভিযোগ, অনুরাগের সঙ্গে বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন তিনি।

রাজ্য বিজেপির সূত্র উদ্ধৃত করে ‘হিন্দুস্তান টাইমস’-র প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, আগে বিজেপির কিষান মোর্চার কোষাধ্যক্ষ ছিলেন ওই নেত্রী। বিজেপির চেম্বার অফ কমার্সেরও সহ-সভাপতি ছিলেন। বিজেপি নেত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় নাকি তৃতীয় পক্ষের যোগ মিলেছে। পুলিশ জানিয়েছে যে মূল অভিযুক্ত বিজেপি সদস্যের (যে সদস্যকে বহিষ্কার করা হয়েছে) সঙ্গে আরও কয়েকজনের আর্থিক লেনদেনের হদিশ মিলেছে। ওই বহিষ্কৃত বিজেপি সদস্য নাকি চাকরি এবং বরাত পাইয়ে দেওয়ার নামে কোটি-কোটি টাকাও তুলেছিলেন।

ওই রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রতিশ্রুতি মতো চাকরি বা বরাত দিতে পারেননি ওই বহিষ্কৃত বিজেপি সদস্য। টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য তাঁর উপর চাপ দেওয়া হতে থাকে। কিন্তু টাকা দিতে না পারায় তাঁকে মারধর করা হয়। তাঁর মূল্যবান জিনিসপত্র হাতিয়ে নেওয়া হয়। ছিনিয়ে নেওয়া হয় তাঁর ফোন এবং ঘড়ি। যে ফোনে অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি ছিল। তখনই সোশ্যাল মিডিয়ায় বিজেপি নেত্রীর ছবি ভাইরাল হয়ে যায় বলে ওই রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: Narendra Modi: লালকেল্লায় চব্বিশের ভোট প্রচারের প্রস্তুতি মোদীর, ভাষণে জোর কীসে?

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest