Delhi Murder: Another CCTV footage in delhi murder case shows boy dumps head in field after killing his father

Delhi Murder: বাবার কাটা মুণ্ড হাতে নিয়ে হাঁটছে ছেলে, হাড়হিম করা সিসিটিভি ফুটেজ পুলিশের হাতে

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

শ্রদ্ধা ওয়াকার খুনের (Shraddha Walkar Murder Case) পর দিল্লির বুকে (Delhi Murder) আরও একটি হাড়হিম করা খুনের ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। মা ও ছেলে মিলে বাবাকে খুন করেছে। ঘটনাটি জুন মাসের। এই খুনের সঙ্গে শ্রদ্ধা ওয়াকার খুনের অনেকটা সাদৃশ্যও রয়েছে। দু’জনকেই খুন করে টুকরো টুকরো করে কাটা হয়েছিল। শ্রদ্ধার ক্ষেত্রে ৩৫ টি টুকরো এবং অঞ্জন দাসের ক্ষেত্রে তা ১০ টুকরো করা হয়েছে। শ্রদ্ধাকে খুন করা হয়েছিল গত ১৮ মে। তবে এক মাস ধরে তাঁর দেহ টুকরো টুকরো করা হয়েছিল। আর জুন মাসে একইভাবে খুন করা হয় অঞ্জন দাসকে। পূর্ব দিল্লির এই খুনের আরেকটি ভিডিয়ো প্রকাশ্যে এসেছে।

সৎবাবাকে খুন করে দেহ ১০ টুকরো করার অভিযোগে সোমবার গ্রেফতার হয়েছিলেন দিল্লির বাসিন্দা দীপক দাস এবং তাঁর মা পুনম দাস। তদন্ত চলাকালীন দিল্লি পুলিশের হাতে একটি সিসিটিভি ফুটেজ এসেছে। সেই ফুটেজে দেখা যায়, দিল্লির একটি মাঠে প্লাস্টিক ব্যাগ নিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছেন দীপক। কি‌ছু ক্ষণ পর ব্যাগটি মাঠ থেকে তুলে নিয়ে আবার হাঁটতে শুরু করেন তিনি। সিসিটিভি ফুটেজে এই দৃশ্য ধরা পড়ায় সন্দেহ হয় পুলিশের। তদন্তে নেমে আরও খতিয়ে দেখে পুলিশ। পুলিশ সূত্রের খবর, ওই মাঠের মধ্যে তাঁর সৎবাবার কাটা মাথা পুঁতে দিতে এসেছিলেন দীপক।

আরও পড়ুন: Bengaluru: পরিচারিকার সঙ্গে যৌনতার সময় হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যু প্রৌঢ়ের, তারপর কী হল

চলতি বছরের জুন মাসে পুনমের কথায় তাঁর সৎবাবা অঞ্জন দাসকে খুন করেন দীপক। পূর্ব দিল্লির পাণ্ডব নগরের বাসিন্দা ছিলেন তাঁরা। পুনমের দাবি, অঞ্জন বিনা অনুমতিতে তাঁর গয়না বিক্রি করে দিয়েছিলেন। গয়না বিক্রির টাকা অঞ্জন তাঁর প্রথম স্ত্রীকে পাঠাতেন। বিহারে আট ছেলেমেয়ে নিয়ে সংসার ছিল অঞ্জনের প্রথম স্ত্রীর। সংসার চালানোর টাকা দিতে অঞ্জন গয়না বিক্রি করে দিয়েছিলেন পুনমের।

জানতে পেরে স্বামীর উপর রেগে গিয়েছিলেন পুনম। ছেলে দীপকের সঙ্গে পরিকল্পনা করে অঞ্জনকে খুন করেন তিনি। পুলিশ সূত্রের খবর, অঞ্জনের পানীয়তে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে দিয়েছিলেন তাঁরা। অঞ্জন অজ্ঞান হয়ে গেলে তাঁর গলায় কুঠার দিয়ে কোপ মেরে খুন করা হয়। সারা রাত ধরে মৃতদেহ থেকে রক্ত বের হয়ে যাওয়ার পর পরের দিন সকালে ছুরি এবং অন্য একটি ধারালো অস্ত্র দিয়ে অঞ্জনের দেহ ১০ টুকরো করে পলিথিনের ব্যাগে ভরে ফ্রিজে রেখে দেন পুনম ও দীপক। ধারালো অস্ত্রটির খোঁজ মিললেও ছুরিটি এখনও মেলেনি। তার পর সেই টুকরোগুলি দিল্লির বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে দিয়ে আসতেন তিনি। তল্লাশি চালিয়ে দেহের ৬টি টুকরো খুঁজে পেয়েছে পুলিশ।

আরও পড়ুন: Assam : স্কুল ক্যাম্পাসেই অন্তঃসত্ত্বা শিক্ষিকাকে চুলের মুঠি ধরে মার ছাত্রদের

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest