Himanta Biswa Sharma: 'Thousands of Husbands Will be Arrested ...': Assam CM Himanta Biswa Sarma on Underage Marriages

Himanta Biswa Sharma: এবার অসমবাসীর ‘যৌন জীবনে’ও ঢুকে পড়ল রাজ্য সরকার! টানা হল নিয়মের নয়া লক্ষ্মণ রেখা

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

এবার অসমবাসীর ‘যৌন জীবনে’ও ঢুকে পড়ল রাজ্যে আসীন শাসকদল। বেঁধে দিলেন বিবাহিতাদের মা হওয়ার বয়স সীমাও। মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sharma)জানিয়েছেন, ১৪ বছর বা ১৪ বছরের নীচে বিবাহিত কন্যার সঙ্গে স্বামীর যৌনসম্পর্ক স্থাপনে সন্তান ভূমিষ্ঠ হলে সেই পুরুষের বিরদ্ধে আইননানুগ পদক্ষেপ করা হবে।

একটি সরকারি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখার সময় তিনি বলেছেন, মহিলাদের সঠিক সময়ে মাতৃত্ব গ্রহণ করা উচিত। নয়তো একাধিক চিকিৎসাগত জটিলতা তৈরি হতে পারে। তিনি এই অনুষ্ঠান থেকে বাল্যবিবাহ ও কম বয়সে মাতৃত্ব রোধের জন্য তাঁর সরকারের দেওয়া প্রতিশ্রুতির কথা মনে করিয়ে দেন।  তিনি এ দিন বলেন, “আগামী পাঁচ থেকে ছয় মাসে হাজার হাজার স্বামীদের গ্রেফতার করা হবে। কারণে যতই বৈধভাবে বিবাহিত স্বামী হোক না কেন ১৪ বছরের নীচে কোনও কিশোরীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক আইনত অপরাধ।”

আরও পড়ুন: Republic Day 2023: আজ ৭৪তম সাধারণতন্ত্র দিবস, প্রথমবার মোদীর ‘কর্তব্য পথ’-এ কুচকাওয়াজ

তিনি বলেছেন, “এবার অনেকের (যাঁরা অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়েদের বিয়ে করেছেন) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হতে পারে।” এদিকে বিয়ের বয়স নিয়ে কথা বলার সময় মাতৃত্ব নিয়েও কথা বলেন হিমন্ত। তিনি বলেন, “মেয়েদের মা হওয়ার জন্য বেশিদিন অপেক্ষা করা উচিত নয়। তাতে বেশি জটিলতা বাড়তে পারে। মা হওয়ার সঠিক বয়স হল ২২ থেকে ৩০ বছর।” তিনি এরপর মুচকি হেসে বলেন, যেসব মহিলা এখনও বিয়ে করেননি তাঁদের তাড়াতাড়ি করে নেওয়া উচিত।

মুখ্যমন্ত্রীর এই সিদ্ধান্তকে কেন্দ্র করে নানা প্রান্তে শুরু হয়েছে সমালোচনা। অনেকেই বলছে, আর্থ সামাজিক পরিস্থিতির চাপেই মেয়ের বাবা বাধ্য হয়ে নাবালিকাদের বিয়ে দেন। অন্যদিকে, দিন কয়েক আগেই বয়ঃসন্ধিতে পৌঁছানো মুসলিম মেয়েদের বিয়ের অনুমতি দিয়ে এক মামলার রায় দিয়েছে খোদ সুপ্রিম কোর্ট। এই অবস্থায় অনেকেই প্রশ্ন করছেন, হিমন্ত কি কোর্টের নির্দেশের উপর দিয়ে যেতে চাইছেন? যারা আগে বিয়ে করেছেন বা সন্তানের জন্ম দিয়েছেন নতুন আইনে তাদের সাজা দেওয়া কি যুক্তিযুক্ত? বা সমাজের যে শ্রেণীতে নাবালিকা বিয়ে বেশি হয় তাদের আর্থিক অবস্থার সুরাহা করার কোনো ভাবনা আছে কি রাজ্য সরকারের? না কি শুধু মাত্র একটি নির্দিষ্ট শ্রেণীকে টার্গেট করে ভোট বাক্সে ফায়দা তোলাই বিজেপি সরকারের একমাত্র লক্ষ্য?

আরও পড়ুন: Tripura Assembly Election: ৪৮টি আসনে প্রার্থীতালিকা প্রকাশ বিজেপির, নাম নেই বিপ্লব দেবের

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest