Joshimath: ttarakhand government declared Joshimath as unsafe place for living after land subsidence

Joshimath: শিবলিঙ্গে ফাটল, ধসে গেল শঙ্করাচার্যের মঠ! জোশীমঠকে বসবাসের অযোগ্য বলে ঘোষণা

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

যোশীমঠের পরিস্থিতি দিন দিন খারাপ হচ্ছে। এই ধ্বংসযজ্ঞের আশঙ্কার মধ্যে শঙ্করাচার্য মঠেও অনেক জায়গায় ফাটল দেখা দিয়েছে, যার কারণে ক্রমশ ঝুঁকি বাড়ছে। মঠের লোকজনের মতে, গত ১৫ দিনে এসব ফাটল বেড়েছে।

যোশীমঠ যে আর বসবাসের উপযুক্ত নয়, তা আগেই বুঝে গিয়েছিলেন সেখানকার বাসিন্দারা। রবিবার তাতে সরকারি সিলমোহর পড়ল মাত্র। উত্তরাখণ্ড সরকার রীতিমতো নোটিস দিয়ে জানিয়ে দিল, ‘‘বসবাসের জন্য উপযুক্ত এবং নিরাপদ নয়’’ যোশীমঠ। একই সঙ্গে ‘বিপর্যয়গ্রস্ত’ তকমাও দেওয়া হয়েছে উত্তরাখণ্ডের এই শহরকে।

আরও পড়ুন: Demonetisation: নোটবন্দির কারণে হয়েছে মৃত্যুও! ৬ বছর পর সেই সিদ্ধান্তকে ঠিক বলল সুপ্রিম কোর্ট

রাজ্যের বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের সচিব রঞ্জিতকুমার সিংহ জানিয়েছেন, ২০০৫ সালের বিপর্যয় মোকাবিলা আইনের ২৩ নম্বর ধারা অনুযায়ী, যোশীমঠ পৌর অঞ্চলের সব এলাকাকেই ‘বিপর্যস্ত’ তকমা দেওয়া হয়েছে। এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বিশেষজ্ঞদের একটি দল বিপর্যস্ত এলাকা ঘুরে দেখেন। তাঁদের দেওয়া প্রাথমিক রিপোর্টে বলা হয়েছে, আরও বড় বিপর্যয় ঘটতে পারে ওই অঞ্চলে। তাই তড়িঘড়ি ওখান থেকে সব বাসিন্দাকে সরানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য প্রশাসন।

সরকারের একটি সূত্রের খবর, যোশীমঠকে ‘বিপর্যয়গ্রস্ত’ এলাকা ঘোষণা করার ফলে, বাসিন্দারা বিমার টাকা বা অন্যান্য সুযোগসুবিধা পেতে পারবেন। এরই মধ্যে রবিবার উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিংহ ধামিকে ফোন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, যোশীমঠের কীভাবে পুনর্বাসন দেওয়া হচ্ছে, তা জানতে চান প্রধানমন্ত্রী। একই সঙ্গে তিনি জোশীমঠের বাসিন্দাদের জন্য সব রকম সাহায্য করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

আরও পড়ুন: Keshari Nath Tripathi: প্রয়াত পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠী

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest