Karnataka hijab row Live Updates: High Court adjourns hearing for tomorrow after discussing Article 25 (1) and (2)

Karnataka Hijab Row: হিজাবে নিষেধাজ্ঞা জারি করতে পারে না কলেজ, আদালতে সাওয়াল আবেদনকারীদের

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

কর্নাটক হাইকোর্টে দীর্ঘক্ষণ শুনানির পরেও হিজাব বিতর্কের (Karnataka hijab row) নিষ্পত্তি সোমবার হল না। মঙ্গলবার ফের বেলা আড়াইটে থেকে হাইকোর্টের (Karnataka High Court) বৃহত্তর বেঞ্চে এই মামলার শুনানি রয়েছে।

সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৫ উল্লেখ করে পিটিশনারদের তরফে আইনজীবী সওয়াল করেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হিজাব (Hijab Controversy)পরে আসা যাবে কি যাবে না, তা নিয়ে কোনও নিষেধাজ্ঞা কলেজ কর্তৃপক্ষ আইনি ভাবে আরোপ করতে পারে না। অনুচ্ছেদ ২৫-এ তা স্পষ্ট করা রয়েছে। সেখানে স্থানীয় বিধায়ককে নিয়ে গঠিত কলেজ ডেভেলপমেন্ট কমিটি কী করে মুসলিম মেয়েদের ‘অধিকার’ নিয়ে (hijab) এমন নিষেধাজ্ঞা খাড়া করে, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন পিটিশনাররা।

বর্ষীয়ান আইনজীবী দেবদত্ত কামাত, আবেদনকারীর পক্ষে উপস্থিত হয়ে, কর্ণাটক হাইকোর্টের কাছে প্রয়োজনীয় তথ্য জমা দেন। কামাত বলেন যে মুসলিম মহিলাদের কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে মাথার স্কার্ফ পরার অনুমতি রয়েছে। আইনজীবী কামাত বলেন “যদি মূল ধর্মীয় চর্চা জনসাধারণের শৃঙ্খলার ক্ষতি করে বা আঘাত করে তবে তা নিয়ন্ত্রিত হতে পারে।” এর প্রেক্ষিতে কর্ণাটক হাইকোর্ট কামাতকে জিজ্ঞাসা করে যে কোরানে  কি হিজাবকে অপরিহার্য ধর্মীয় অনুশীলন বলে বর্ণনা করা হয়েছে? এর জবাবে কামত বলেন, আমি তা বলছি না।

আরও পড়ুন: Hijab Row: ‘এটাকে ন্যাশনাল ইস্যু বানাবেন না’, হিজাব মামলার দ্রুত শুনানির আর্জি খারিজ সুপ্রিম কোর্টের

আবেদনকারীরা যুক্তি দেন যে, কোরান অনুযায়ী হিজাব পরা ‘ফরজ’ বা কর্তব্য। শিক্ষার্থীরা তাদের ইউনিফর্মের মতো একই রঙের হিজাব পরতে চাইছে। আবেদনকারীরা আদালতের কাছে মেয়েদের হিজাব পরে ক্লাসে যোগ দেওয়ার এবং তাদের শিক্ষা চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছেন। তবে কর্ণাটক সরকারের পক্ষে জানানো হয়েছে ইসলামে হিজাব অপরিহার্য কিনা তা খুঁজে বের করা প্রয়োজন।

এদিকে, হিজাব নিয়ে রাজ্যের কিছু অংশে অপ্রীতিকর ঘটনার পর গত বুধবার থেকে বন্ধ থাকার পর সোমবার কর্ণাটকের উচ্চ বিদ্যালয়গুলি আবার চালু হয়েছে। ফৌজদারি আইনের ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে উডুপি, দক্ষিণ কন্নড় এবং বেঙ্গালুরু জেলার সংবেদনশীল এলাকায়।

আরও পড়ুন: পৃথিবীর কক্ষপথে ৩টি উপগ্রহ পাঠাল ইসরো, দেশের সুরক্ষায় চালাবে নজরদারি

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest