Live-In Relationship: Educated Girls Shouldn't Get Into Live-In's": Union Minister After Delhi Murder

Live-In Relationship: শিক্ষিত মেয়েরাই দায়ী, লিভ ইন সম্পর্ক নিষিদ্ধ করা দরকার, দাবি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

দিল্লিতে শ্রদ্ধা ওয়াকারের হত্যা নিয়ে এই মুহূর্তে দেশ জুড়ে চলছে চর্চা। যেভাবে শ্রদ্ধাকে তাঁর লিভ ইন পার্টনার আফতাব হত্যা করেছে, তা দেখে রীতিমত স্তম্ভিত গোটা দেশ। কিন্তু সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কৌশল কিশোর (Kaushal Kishore) এমন একটি মন্তব্য করলেন যা নিয়ে শুরু হয়েছে তীব্র বিতর্ক। জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কৌশল কিশোর শ্রদ্ধা ওয়াকারকে নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেন, ”অবশ্যই মেয়েটি দায়ী এই ঘটনার জন্য। ওঁর মা আপত্তি করেছিলেন। বাবা আপত্তি করেছিলেন। একজন শিক্ষিত মেয়ে নিজের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এটা ভুল। যদি সত্যিই কেউ কাউকে ভালবাসে, তাহলে তাঁদের বিয়ে করে নেওয়া উচিত। বিয়েটা করো। লিভ-ইন আবার কী? এই সবের জন্যই সমাজে অপরাধ বাড়ছে।”

তিনি সংবাদ মাধ্যমের সামনে আরও জানিয়েছেন, একটি মেয়েকে বড় করে বাবা মা তাকে শিক্ষা দেন। আর একটা সময় আসে যখন সে এক ঝটকায় বাবা-মাকে ছেড়ে চলে যায়। কিন্তু লিভ-ইন রিলেশনে থাকার মানে কী? যদি একসঙ্গে থাকতেই হয় আর বাবা মা আপত্তি করে তবে আগে কোর্ট ম্যারেজ করো। যেসব মেয়ে শিক্ষিত তাদের সঙ্গেই এসব হচ্ছে। সমাজকে ওরা দেখানোর চেষ্টা করেন যে আমি সাবালক, যেকোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা আমার রয়েছে। এসব করতে গিয়েই এমন ঘটনা হচ্ছে। আমাদের মেয়েদের ভেবে দেখা দরকার কেন আমরা এমন সম্পর্কে যাব। পড়াশোনা জানা মহিলারাই এই ঘটনার জন্য দায়ী।

আরও পড়ুন: Gyanvapi: জ্ঞানবাপী শুনানি, আজ বেঞ্চ গঠন করবে সুপ্রিম কোর্ট

এর সঙ্গেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সংযোজন, গ্রামের কম পড়াশোনা জানা মেয়েরা লিভ ইন সম্পর্কের ফাঁদে পড়ে না। পড়াশোনা জানা প্রগতিশীল মেয়েরাই এর শিকার হন। এই ধরনের সম্পর্ক নিষিদ্ধ করা উচিত। দাবি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর।

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কৌশল কিশোর বিরোধীদের তীব্র কটাক্ষের শিকার হচ্ছেন। তবে এই নিয়ে এখনও পর্যন্ত কেন্দ্রীয় বিজেপি সরকারের তরফ থেকে কোন প্রতিক্রিয়া দেওয়া হয়নি। মূলত, এরকম একটি স্পর্শকাতর বিষয়ে যেভাবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বক্তব্য রেখেছেন, তা নিয়ে বিতর্ক যে আরও বাড়বে তা বলাইবাহুল্য।

আরও পড়ুন: Shraddha murder : শ্রদ্ধার হত্যাকারী আফতাবের পাঁচ দিনের পুলিশ হেফাজত

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest