রাজ্যসভার সাংসদ পদে মনোনীত দেশের বিশিষ্ট আইনজীবী মহেশ জেঠমালানি

মহেশ জেঠমালানির রাজনৈতিক জীবন অবশ্য আজকের নয়। তিনি বিজেপির (BJP)সঙ্গে সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিলেন। দলের জাতীয় কর্মসমিতির (National Executive) সদস্য থাকাকালীন ২০১২ সালে তৎকালীন সভাপতি নীতীন গড়কড়ির সঙ্গে সংঘাতের জেরে পদ ছাড়েন মহেশ।
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

এবার সংসদীয় রাজনীতির বৃত্তে রাম জেঠমালানি পুত্র মহেশ জেঠমালানি । রাজ্যসভায় মনোনীত হলেন বর্ষীয়ান আইনজীবী মহেশ জেঠমালানি(Mahesh Jelthmalani)। সোমবার সংসদের উচ্চকক্ষে তাঁকে মনোনীত করা হল। রাজ্যসভার (Rajya Sabha)সাংসদ হিসেবে ২০২৪ সালের মে মাস পর্যন্ত এই পদে থাকবেন তিনি।

এই বছরের আগস্টে ৬৫ বছরে পা দেবেন দেশের প্রাক্তন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী তথা আইনজীবী রাম জেঠমালানির (Ram Jethmalani) পুত্র মহেশ। অপরাধ  সংক্রান্ত মামলা এবং জনসাধারণকে আইনি সাহায্য পাইয়ে দিতে রাম জেঠমালানির লড়াই এবং অবদান নিঃসন্দেহে স্মরণীয়। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন পাসের পর, ১৯৮০ সালে ব্রিটিশ বার কাউন্সিল থেকে ব্যারিস্টার হন তিনি।

আরও পড়ুন : প্রধানমন্ত্রী হোন মমতাই! নেটদুনিয়ায় ট্রেন্ডিং #BengaliPrimeMinister

গত ৪০ বছরে একাধিক মামলায় সাফল্য পেয়েছেন মহেশ জেঠমালানি। কর্মজীবনের শুরুতে মহারাষ্ট্র তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী এ আর আন্তুলে মামলায় তাঁর সওয়াল আইনজীবী মহলে প্রশংসিত হয়েছিল। মহেশ জেঠমালানির রাজনৈতিক জীবন অবশ্য আজকের নয়। তিনি বিজেপির (BJP)সঙ্গে সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিলেন। দলের জাতীয় কর্মসমিতির (National Executive) সদস্য থাকাকালীন ২০১২ সালে তৎকালীন সভাপতি নীতীন গড়কড়ির সঙ্গে সংঘাতের জেরে পদ ছাড়েন মহেশ।

সম্প্রতি আর্থিক দুনীর্তি কাণ্ডে মুম্বইয়ের (Mumbai) প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার পরমবীর সিংয়ের আইনজীবী হিসাবে মহারাষ্ট্র সরকারের বিরুদ্ধে মামলা লড়েছেন তিনি। রাজ্যসভায় মহেশের মনোনয়নের ব্যাপারে তাঁর সহকর্মী আইনজীবী প্রণব ভেদকা জানান, ‘‘সংসদে সম্পদ হতে পারেন মহেশ জেটমালানি। বিশেষ করে ওঁর আইনি পরামর্শ দেশের পক্ষে খুবই কার্যকরী হবে।’’ প্রসঙ্গত, সম্প্রতি রাজ্যসভার বিজেপি সাংসদ তথা বিশিষ্ট স্থপতি-ভাস্কর রঘুনাথ মহাপাত্র করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত হন। সেই আসন খালি হওয়ার জেরে রাজ্যসভায় মনোনীত করা হল মহেশ জেঠমালানিকে। এছাড়া বঙ্গভোটের আগে রাজ্যসভায় খালি হয়েছিল একটি আসন। সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন  সাংবাদিক ও বিজেপি নেতা স্বপন দাশগুপ্ত।

আরও পড়ুন : ‘পরিকল্পনা মতোই মুখ্যমন্ত্রী বৈঠক বয়কট করেন’‌, টুইটে বিস্ফোরক দাবি রাজ্যপালের

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest