Meghalaya Assembly Speaker Recognises 12 Congress MLAs’ Merger With TMC

মেঘালয়ে প্রধান বিরোধী দল তৃণমূল, দলত্যাগকে অনুমোদন স্পিকারের

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

ভোটে একটি আসনও না জিতে মেঘালয়ে প্রধান বিরোধী দল হিসাবে উঠে এল তৃণমূল। ১২জন বিক্ষুব্ধ কংগ্রেস বিধায়ক যোগ দিয়েছিলেন তৃণমূলে। এবার তাঁদের এই দলবদলকে স্বীকৃতি দিলেন মেঘালয় বিধানসভার স্পিকার। তবে দলত্যাগী বিধায়কদের ডিসকোয়ালিফাই করার জন্য আবেদন জানিয়েছিল কংগ্রেস। কিন্তু সেই আবেদন কার্যত ধোপে টিকল না।

বাংলার বিধানসভা নির্বাচনে বিপুল জয়ের পর দেশের বিভিন্নপ্রান্তে নিজেদের সংগঠন মজবুত করছে তৃণমূল। অন্যান্য রাজ্যের তাবড় তাবড় নেতা যোগ দিচ্ছেন তৃণমূলে। গত ২৫ নভেম্বর তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন মেঘালয়ের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মুকুল সাংমা (Mukul Sangma)-সহ ১২ জন বিধায়ক। এরাজ্যের মন্ত্রী মানস ভুঁইঞার উপস্থিতিতে ঘাসফুল শিবিরের পতাকা হাতে তুলে নেন তাঁরা।

১২ বিধায়কের দলত্যাগের পর কংগ্রেস অভিযোগ করেছিল যে তৃণমূল দল ভাঙাচ্ছে। পাশাপাশি মেঘালয়ের বিধানসভার স্পিকারের কাছে দলত্যাগী বিধায়কদের বিধায়ক পদ ত্যাগ খারিজের আরজিও করেছিল কংগ্রস। কিন্তু তাতে বিশেষ লাভ হল না। বৃহ্স্পতিবার এই নিয়ে দু’পক্ষের বক্তব্য শোনেন স্পিকার। এরপরই তিনি মন্তব্য করেন যে, দলত্যাগী বিধায়কদের বিধায়ক পদ খারিজের কোনও প্রয়োজন নেই। ফলে এবার মেঘালয় বিধানসভায় আনুষ্ঠানিকভাবে বিরোধী দলের মর্যাদা পেল তৃণমূল।

আরও পড়ুন: Golden Temple: স্বর্ণমন্দিরে ঢুকে শিখ ধর্মগ্রন্থকে ছোঁয়ার চেষ্টা, জনতার মারে মৃত অভিযুক্ত

প্রদেশ তৃণমূলের সভাপতি চার্লস পিংরোপ নিজেও স্পিকার ছিলেন। তিনি বর্তমান স্পিকারের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, “তৃণমূলে যোগদান যে বৈধ ছিল, সে ব্যাপারে নিশ্চিত হয়েই এগিয়েছিলাম আমরা।” বিরোধী দলনেতা মুকুল সাংমা বলেন, “১২ জন বিধায়ক সব দিক বিচার করে, স্পষ্ট সিদ্ধান্ত নিয়েই তৃণমূলে যোগ দিয়েছিলেন ও নিয়ম মেনেই সে কথা স্পিকারকে জানিয়েছিলেন। কংগ্রেস খামোকাই মুখরক্ষার জন্য স্পিকারের কাছে নালিশ ঠুকেছিল।”

এ দিকে কংগ্রেসের অবশিষ্ট ৫ বিধায়ক রাজ্যের এনপিপি-বিজেপি জোট সরকারকে বিষয়ভিত্তিক সমর্থন দেওয়ার কথা জানানোয় তাঁদের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাংমা। কিন্তু জোট শরিক বিজেপি জানায়, কংগ্রেসকে সঙ্গে নিয়ে চলায় তাদের আপত্তি রয়েছে।

আরও পড়ুন: হরিদ্বারে ‘ধর্ম সংসদে’ সংখ্যালঘুদের গণহত্যার উসকানি! অভিযোগ দায়ের করল তৃণমূল

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest