Mumbai nurse killed by live-in partner, body hidden in bed box

Mumbai: লিভ ইন সঙ্গীকে খুন করে গদির ভিতরে দেহ! পালিয়েও শেষরক্ষা হল না অভিযুক্তের

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

দিল্লির পর এবার মুম্বইয়ের (Mumbai) নিকটবর্তী অঞ্চল সাক্ষী রইল এক নৃশংস হত্যাকাণ্ডের। লিভ ইন সঙ্গীকে খুন (Murder) করে খাটের তলায় দেহ লুকিয়ে রাখার অভিযোগ উঠল ৩৭ বছরের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। হার্দিক শাহ নামের ওই অভিযুক্ত প্রেমিকার দেহটি লুকিয়ে রেখে পালানোর চেষ্টা করলেও শেষরক্ষা হয়নি। রেল পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে তাকে। মহারাষ্ট্রের পালঘরে ঘটেছে এই ভয়াবহ হত্যাকাণ্ডের।

মহারাষ্ট্রের ওই মৃতা যুবতীর নাম মেঘা শাহ (৪০)। পালঘরে একটি আবাসনের ভিতরে একটি ফ্ল্যাটের শোবার ঘরের বিছানার গদির ভিতর থেকে ওই দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। দেহটি পচে গলে গোটা এলাকায় দুর্গন্ধ ছড়াতে শুরু করেছিল। পাড়া-প্রতিবেশীরাই খবর দেন পুলিশকে। পুলিশ তদন্ত করে জেনেছে, দিন সাতেক আগেই ওই আবাসনে থাকতে এসেছিলেন মেঘা। ভাড়ায় নিয়েছিলেন ঘর। তাঁর সঙ্গে থাকছিলেন তাঁরই প্রেমিক এবং একত্রবাসী সঙ্গী হার্দিক। বয়সে মেঘার থেকে বছর তিনেকের ছোট হার্দিক।

কেন এমন ভয়ংকর পরিণতি হল ৩৮ বছরের ওই তরুণীর? পুলিশ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, মেঘা নামের ওই তরুণী নার্সের কাজ করতেন। কিন্তু হার্দিকের কোনও চাকরি ছিল না। আর এই নিয়েই দু’জনের মধ্যে মাঝে মাঝেই উত্তপ্ত বাদানুবাদ হত। তাঁদের সম্পর্ক তিন বছরের। গত ৬ মাস ধরে তাঁরা লিভ ইন করছিলেন।

আরও পড়ুন: Governor: লক্ষ্য ২০২৪ লোকসভা! একসঙ্গে ১২ রাজ্যে রাজ্যপাল বদলাল রাষ্ট্রপতি ভবন

অনুমান, ঘটনার দিন বাদানুবাদের পরই মেঘাকে খুন করে হার্দিক। তারপর সে দেহটি খাটের গদির ভিতরে লুকিয়ে রাখে। ঘরে থাকা কিছু আসবাব বিক্রি করে দিয়ে সেই টাকা নিয়ে পালানোরই মতলব কষেছিল সে। গত দু’দিন ধরে খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না হার্দিকের। পুলিশ মঙ্গলবার তাঁকে গ্রেফতার করেছে। মধ্যপ্রদেশের একটি রেলস্টেশনে তাঁকে ধরে রেলপুলিশ। পরে মহারাষ্ট্র পুলিশের হাতে তুলে দেয়। জেরায় প্রেমিকাকে খুনের কথা স্বীকারও করেছেন বছর ৩৭-এর মারাঠি যুবক হার্দিক। পুলিশ জানিয়েছে, কী ভাবে এবং কেন তিনি প্রেমিকাকে খুন করেছিলেন, তা-ই জানার চেষ্টা করছে তারা। জেরায় উঠে আসছে একের পর এক তথ্য।

মঙ্গলবারই দিল্লিতে ধাবার ফ্রিজের ভিতর থেকে উদ্ধার হয় এক রেস্তরাঁ মালিকের প্রেমিকার টুকরো-টুকরো দেহ। সাহিল গেহলট নামের ওই ধাবা মালিককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মনে করা হচ্ছে, প্রমাণ লোপাটের জন্য ধাবার বিরাট ফ্রিজে প্রেমিকার দেহ ভরে রেখে দিয়েছিল সাহিল। সেই ঘটনার পর এবার মুম্বইও সাক্ষী থাকল এক নৃশংস খুনের।

আরও পড়ুন: BBC News: ২৪ ঘণ্টা পার, বিবিসিতে এখনও চলছে আয়কর দফতরের ‘সমীক্ষা’, কর্মীদের ইমেলে কী বলল ব্রিটিশ সংস্থা?

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest