Necrophilia : “Hospital attendants having sex with dead bodies of young women", Karnataka HC orders CCTV monitoring of mortuaries

Necrophilia: মহিলা মৃতদেহকে ধর্ষণ, মর্গে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানোর নির্দেশ কর্ণাটক হাইকোর্টের

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

মৃত্যুর পরেও নিস্তার নেই মহিলাদের। সম্প্রতি কর্ণাটকের বিভিন্ন সরকারী ও বেসরকারী হাসপাতালে নারীদের মৃতদেহের সঙ্গে নিয়ে প্রতিনিয়ত ধর্ষণের ঘটনা সামনে এসেছে। এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কর্ণাটক হাইকোর্ট রাজ্যের সমস্ত সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালের মর্গে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানোর নির্দেশ দিয়েছে।

গত বুধবার ২৫ বছর বয়সি এক তরুণীকে হত্যার পর ধর্ষণের অভিযোগের মামলায় শুনানি চলছিল হাইকোর্টে।খুনের পর ওই মহিলাকে ধর্ষনের জন্য অভিযুক্ত ওই ব্যক্তিকে দোষী সাব্যস্ত করে স্থানীয় নিম্ন আদালত। কিন্তু হাইকোর্ট অভিযুক্তকে কেবল খুনের দায়ে দোষী সাব্যস্ত করেছে। ধর্ষণের সাজা থেকে তাকে নিষ্কৃতি দেওয়া হয়েছে। হাইকোর্টের যুক্তি, মরদেহের সঙ্গে ‘আপত্তিজনক ঘনিষ্ঠতা’ ভারতীয় সংবিধানে অপরাধ নয়। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৫ ধারায় এটিকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়নি।

বিচারপতি বি ভীরাপ্পা ও বেঙ্কটেশ নায়েক জানিয়েছেন, এটা আইপিসি ৩৭৭ সেকশনের আওতায় অস্বাভাবিক অপরাধের মধ্য়ে পড়ে না।আদালত জানিয়েছে, সেকশন ৩৭৫ ও ৩৭৭ ভালো করে পড়লে এটা বোঝা যায় যে একটি মৃতদেহকে কোনওভাবেই কোনও মানুষ বলে উল্লেখ করা যায় না। সেক্ষেত্রে ৩৭৫ বা ৩৭৭ ধারা এর উপর আরোপ করা যায় না।

সেই সঙ্গে আদালত জানিয়েছে, নেক্রোফিলিয়াকে অপরাধ হিসাবে গণ্য করার জন্য আইপিসিকে বদলানোর জন্য এটাই সবথেকে উপযুক্ত সময়।

এরপরেই বেশ কিছু নির্দেশনা দিয়েছে ওই রাজ্যের হাইকোর্ট। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ৬ মাসের মধ্যে সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতালের মর্গগুলোতে, যেখানে মরদেহ সংরক্ষণ করা হয়, সেখানে সিসিটিভি বসাতে হবে। পুলিশ প্রশাসনকে আরও কড়া নজরদারি চালাতে হবে।

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest