Pre-packaged food under GST, 12% tax on hotels with tariff up to Rs 1000

GST: প্যাকেটের মুড়ি, আটা, চাল, ডাল, দই, পনির, প্যাকেটজাত মাংসে এ বার জিএসটি! চাপ বাড়ছে সাধারণ মানুষের

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

বেশ কিছু পণ্যের উপর থেকে কর ছাড়ের সুবিধা তুলে নেওয়ার সুপারিশ করেছিল রাজ্যগুলির মন্ত্রিগোষ্ঠী। মঙ্গলবার জিএসটি পরিষদ তার অনেকগুলিতেই সায় দিল। মাছ, মাংস (বরফে রাখা বাদে), দই, পনির, চাল, ডাল, আটা, গুড়, সয়াবিন, মটর, মধু, মুড়ির মতো গোড়া থেকেই প্যাকেটবন্দি এবং লেবেল সাঁটা পণ্যে বসানো হল ৫% জিএসটি। ফলে ছোট খুচরা ব্রান্ডের বিক্রিতেও চাপবে GST। যার ফলে এই দ্রব্যগুলির দাম বাড়তে চলেছে বলে মনে করা হচ্ছে। চেকবই ইস্যু করতে ব্যাঙ্কগুলি যে ফি নেয়, তাতেও মেটাতে হবে ১৮% কর।

জিএসটি ব্যবস্থা পর্যালোচনা করতে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের নেতৃত্বে মঙ্গলবার থেকে চণ্ডীগড়ে শুরু হয়েছে পরিষদের দু’দিন ব্যাপী বৈঠক। সেখানে এ দিন ১২% করের আওতায় আনা হয়েছে হোটেলে দৈনিক ১০০০ টাকার কম ঘর ভাড়া, মানচিত্র ও চার্টকেও। এগুলি এত দিন কর ছাড়ের সুবিধা ভোগ করত। GST Council Meeting-এ উপস্থিত আধিকারিকরা জানিয়েছেন, রাজ্যের অর্থমন্ত্রীদের গ্রুপের বেশিরভাগ সুপারিশ গ্রহণ করা হয়েছে। মনে রাখতে হব, কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের নেতৃত্বে গঠিত কাউন্সিলে বিভিন্ন রাজ্যের অর্থমন্ত্রীরাও রয়েছেন।

5 শতাংশ GST-র অর্থ হল 100 টাকার দ্রব্যে 5 টাকা GST হিসেবে দিতে হবে। যার ফলে 500 টাকার কোনও দ্রব্যে GST দিতে হবে 25 টাকা। যা যথেষ্ঠ চাপ বাড়াতে চলেছে সাধারণ মানুষের পকেটে।

আরও পড়ুন: Tripura By Poll : অটুট রইল মুখ্যমন্ত্রিত্ব! ত্রিপুরা উপনির্বাচনে জয় বিজেপির মানিক সাহার

তবে মোড়ক, লেবেল এবং ব্র্যান্ড নাম ছাড়া যে সব পণ্য বিক্রি হয় সেগুলিতে ছাড় বহাল। এ দিন পরিষদ কর কাঠামো সংশোধনের সুপারিশ করেছে এলইডি আলো, ভোজ্য তেল, আঁকার এবং ছাপার কালি, পণ্য তৈরির চামড়া, সোলার ওয়াটার হিটারের মতো পণ্যের ক্ষেত্রে। সংশ্লিষ্ট মহলের মতে, এর ফলে আগামী দিনে ওই সব জিনিসেও জিএসটির হার বাড়তে পারে।

এ বারের বৈঠক রাজ্যগুলিকে জিএসটি ক্ষতিপূরণ দেওয়ার প্রশ্নে উত্তপ্ত হতে পারে বলে মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল। এই অভিন্ন পরোক্ষ কর ব্যবস্থা চালুর সময় মোদী সরকার সমস্ত রাজ্যকে কথা দিয়েছিল, তা আদায়ের ক্ষেত্রে তাদের ঘাটতি মেটাতে পাঁচ বছর ক্ষতিপূরণ দেবে তারা। চলতি মাসেই ফুরোচ্ছে সেই সময়সীমা। কেন্দ্রের যুক্তি, এর মেয়াদ আরও বাড়ানোর মতো আর্থিক ক্ষমতা তাদের নেই। কিন্তু বিরোধী রাজ্যগুলির দাবি, জিএসটি আদায়ে এখনও ঘাটতি হচ্ছে তাদের। ফলে ক্ষতিপূরণের মেয়াদ বাড়ানো হোক। সে ব্যাপারে আলোচনা হবে বুধবার। সেই সঙ্গে ঘোড়দৌড়, জুয়া খেলা (ক্যাসিনো) এবং অনলাইনে খেলার উপরে ২৮% কর বসানোর প্রস্তাবও উঠবে।

আরও পড়ুন: Reliance Jio-র ডিরেক্টর পদ থেকে ইস্তফা মুকেশ আম্বানির! পুত্র আকাশকে ব্যাটন

 

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest