Ratan Tata,Radia Tapes Case, Supreme Court Hearing Today

৮ বছর ব্যাড রতন টাটা-নীরা রাডিয়া টেপ মামলার শুনানি আজ

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

দীর্ঘ আটবছর পর রতন টাটা-নিরা রাডিয়া মামলা শুনানি শুরু হচ্ছে আজ। রতন টাটা বলেছিলেন এই টেপ ফ্যানস আসলে তার ব্যাক্তিগত গনীয়তার অধিকারকে খর্ব করছে। এই টেপ ফাঁসের ঘটনাটি ঘটেছিল ২০১০ সালে। রতন টাটা মামলা করেছিলেন ২০১১ সালে। মামলাটি চলেছিল ২০১৪ পর্যন্ত। তার পর থেকে মালটি ঐভাবেই পড়েছিল। ফের তার শুনানি হচ্ছে আজ। শিল্পপতি, সাংবাদিক, সরকারি কর্মকর্তা এবং গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত ব্যক্তিদের সঙ্গে নীরার ফোনালাপ এক দশক আগে সামনে এসেছিল। শুল্ক তদন্তের অংশ হিসেবে তা ট্যাপ করা হয়েছিল। তার পাবলিক রিলেশন ফার্ম, বৈষ্ণবী কর্পোরেট কমিউনিকেশনে ছিলেন শিল্পপতি মুকেশ আম্বানির মত ক্লায়েন্টরাও। ফোনগুলি প্রথমে ২০০৮ এবং তারপরে ২০০৯ এ ট্যাপ করা হয়েছিল।

২০১২ সালের আগস্টে, রতন টাটা সুপ্রিম কোর্টের কাছে সরকারের জমা দেওয়া প্রতিবেদনের একটি অনুলিপি চেয়েছিলেন। তিনি তদানীন্তন ইউপিএ সরকারের কাছে জানতে চেয়েছিলেন কেন এই টেপগুলি বিতর্কিত, আর কি করেই বা তা ফাঁস হল ? ফাঁস হয় এই টেপগুলি পরে “রাদিয়া টেপ” নামে ব্যাপক ভাবে চৰ্চিত হয়েছিল। ২০১৭ সালের আগস্টে সুপ্রিম কোর্ট একটি যুগান্তকারী রায় দেয়। তাতে শীর্ষকোর্ট বলেছিল যে গোপনীয়তাও একটি সাংবিধানিক অধিকার। নয়জন বিচারক এ বিষয়ে একমত ছিলেন। গোপনীয়তার অধিকারের রায়টি সরকারকে ব্যাপক ধাক্কা দিয়েছিল।তারপরও সুপ্রিম কোর্ট রায়ে স্পষ্ট বলেছিল যে সংবিধান ব্যক্তি গোপনীয়তাকে একটি অবিচ্ছেদ্য মৌলিক অধিকার হিসাবে গ্যারান্টি দেয় না।মোদী জমানার তৎকালীন আইনমন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ দাবি করেছিলেন যে বিচারকরা একমত হয়েছেন যে মৌলিক অধিকার হিসাবে গোপনীয়তা যুক্তিসঙ্গত বিধিনিষেধের অধীন।

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest