Sc allows admission with 27 percent quotafor obc 10 percent for ews

সুপ্রিম নির্দেশে চলতি বছরেই চালু হচ্ছে NEET-PG কাউন্সেলিং, কাটল জটিলতা

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

সর্বভারতীয় মেডিক্যাল প্রবেশিকা নিট-র স্নাতকোত্তর স্তরে কাউন্সেলিং নিয়ে জট কাটল। এমবিবিএস, বিডিএস, এমডি, এমএস এবং এমডিএস-এর জন্য আর্থিক ভাবে দুর্বল এবং অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণির পড়ুয়াদের জন্য যথাক্রমে ১০ এবং ২৭ শতাংশ সংরক্ষণের শর্তে ভর্তির অনুমতি দিল সুপ্রিম কোর্ট। বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় এবং বিচারপতি এ এস বোপান্নার বেঞ্চ এই রায় দিয়েছে।

২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে নিট পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু করোনা সংক্রমণের জন্য সেই পরীক্ষা পিছিয়ে যায়। অবশেষে চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসে পরীক্ষা হয়। তার পরেও কাউন্সেলিং হয়নি। এর প্রতিবাদেই রাস্তায় নেমেছিলেন দেশের একাধিক হাসপাতালের চিকিৎসকেরা। এইসঙ্গে তৈরি হয়েছিল আইনি জটিলতাও। সেই পরিপ্রেক্ষিতেই সুপ্রিম কোর্টের এদিনের রায়কে স্বাগত জানিয়েছে চিকিৎসক মহল। আদালত জানিয়েছে, চলতি বছরে আগের মতোই আর্থিকভাবে অনগ্রসরদের ক্ষেত্রে ৮ লক্ষ টাকা আয়ের সীমা মানা হবে সংরক্ষণের মানদণ্ড হিসেবে। তবে ইডব্লুএস সংরক্ষণের মানদণ্ডের চূড়ান্ত বিচার হবে মার্চ মাসের তৃতীয় সপ্তাহে। পাশাপাশি জানানো হয়েছে, ভরতির বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টের চূড়ান্ত রায়ের উপরেই নির্ধারিত হবে।

আরও পড়ুন: আজ ত্রিপুরা বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনাল উদ্বোধনে প্রধানমন্ত্রী, পড়ুয়াদের উপস্থিত থাকার নির্দেশিকা নিয়ে বিতর্ক

২০২১ সালের জুলাই মাসে কেন্দ্রীয় সরকার এবং মেডিক্যাল কাউন্সেলিং কমিটি আর্থিক ভাবে দুর্বল এবং অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণির জন্য সংরক্ষণের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। অর্থনৈতিক দুর্বলতার মাপকাঠি হিসেবে বাৎসরিক আয়ের ঊর্ধ্বসীমা ৮ লাখ টাকা বেঁধে দেয় সরকার।

কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে মামলা হয় সুপ্রিম কোর্টে। সংরক্ষণের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে শীর্ষ আদালতে পিটিশন জমা পড়ায় স্নাতকোত্তর মেডিক্যালের কাউন্সেলিং স্থগিত রাখতে হয়। যার দাবিতে আবার আন্দোলন শুরু করেন জুনিয়র ডাক্তাররা। গতকাল মামলার শুনানিতে বিচারপতিরা জানিয়েছেন “দুদিন ধরে আদালতে শুনানি শুনছি আমরা। জাতীয় স্বার্থেই কাউন্সেলিং শুরু হওয়া দরকার।”

মামলাকারীদের আইনজীবী শ্যাম দিওয়ান সাফ যুক্তি দেন, ‘এ ভাবে মাঝপথে নিয়ম পাল্টে দেওয়া যায় না’।  যদিও সেই যুক্তি মানতে চাননি বিচারপতিরা। আজ তাঁরা কেন্দ্রের সিদ্ধান্তকেই শিলমোহর দিয়েছে। অর্থনৈতিক দুর্বলতার মাপকাঠি হিসেবে বাৎসরিক আয়ের ঊর্ধ্বসীমা ৮ লাখ টাকা এই বছরের জন্য বহাল রাখা হয়েছে।

আরও পড়ুন: মোদীর নিরাপত্তা: পাঞ্জাবে রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি ! কড়া পদক্ষেপের ইঙ্গিত কেন্দ্রীয় শাসকদলের

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest